সবুজ সরকার স্টার রিপোর্টারঃ
সিরাজগঞ্জের বেলকুচিতে যৌনহয়রানির মামলায় স্বাক্ষীকে বেধরক মারধরের ঘটনা ঘটেছে। স্বাক্ষীকে বেধরক মারধরের ঘটনা ঘটেছে। স্বাক্ষীকে বেধরক মারধরের ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (৭ ফেব্রুয়ারী) বেলকুচি উপজেলার বড়ধুল ইউনিয়নের দিঘুলিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ঘটনাটি ঘটে। জানা যায়, বেলকুচি থানায় গত ৩ ফেব্রুয়ারী আব্দুল হাই নামে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের নামে যৌনহয়রানির মামলা হয়। মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ৭ ফেব্রুয়ারী দিঘুলিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে তদন্তের উদ্দেশে ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বালিয়াপাড়া টেকের হাট গ্রামের সাকাত হোসেন (৫০) কে যৌনহয়রানির মামলার বিষয়ে জিজ্ঞাসা (৫০) কে যৌনহয়রানির মামলার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে। ঘটনাস্থল থেকে তদন্তকারী কর্মকর্তা প্রত্যাবর্তন করলে পরে তাকে ও তার স্ত্রী হাওয়া বেগম (৪৫) কে বেধরক মারধর করে আব্দুল হাই মাষ্টারের লোকজন। সাকোয়াত হোসেন বর্তমানে বেলকুচি হসপিটালে ভর্তি রয়েছেনন এবং তার স্ত্রী প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে বাড়ী চলে গেছেন।
এ ব্যাপারে আহত সাকোয়াত হোসেন হাসপাতাল বেডে শুয়ে জানান, আমি দুধ বিক্রী করে বাড়ী ফেরার পথে দিঘুলিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে পুলিশের সাথে দেখা হয়। পুলিশ আমাকে জিজ্ঞেস করে দিঘুলিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের যৌনহয়রানির বিষয়ে আপনি কি জানেন? আমি বলি যে, এ ধরনের একটি ঘটনা আমি শুনেছি। পরে পুলিশ চলে যাওয়ার পর হাই মাষ্টার ও নাসির মেম্বাবের লোকজন আমাকে ও আমার স্ত্রীকে বেধরক মারধর করে।পরে স্থানীয়রা আমাকে হাসপাতালে নিয়ে আসে। বেলকুচি সদর ইউনিয়নের পরিষদের সদস্য নাসির উদ্দিনের মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
বেলকুচি থানা অফিসার ইইনচার্জ (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম জানান, এ ব্যাপারে আমার জানা নেই তবে অভিযোগ পেলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
Leave a Reply