1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimmahmudeee@gmail.com : Nasim Mahmud : Nasim Mahmud
  3. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:১৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীতে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত এক বৃদ্ধের মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ে নয়া দিগন্তের ২১তম বর্ষপূর্তি উদযাপন কুষ্টিয়ায় এবারের জাতীয় পর্যায়ের লালন উৎসবে গাইলেন ঠাকুরগাঁওয়ের বাউল রুমা ঠাকুরগাঁওয়ে ‘কালবেলা’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ঠাকুরগাঁওয়ে জাকের পার্টির সাংগঠনিক জনসভা অনুষ্ঠিত ভূল্লী থানায় ৩৫ পিস ট্যাপেন্ডালসহ যুবক আটক উত্তর ইতালি বিএনপি শাখা কমিটি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান তারেক রহমানের সাক্ষাতকার বড় পর্দায় প্রদর্শন করলেন ছাত্রদল নেতা তারিক ভূল্লীতে হেযবুত তওহীদের গোলটেবিল বৈঠক: গণমাধ্যমের ভূমিকায় তওহীদভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের গুরুত্ব ইতালি যুবদলকে ঐক্যবদ্ধ ও সু সংগঠিত করতে ইতালি যুবদল লাস্পেসিয়া শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত 

করোনায় শঙ্কিত গোলনাবাসী, লাপাত্তা ইউপি চেয়ারম্যান কবীর

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০
  • ৯৯৪ জন পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
করোনা (কোভিড-১৯) প্রকোপে আজ স্তম্ভিত হয়েছে সারা বিশ্ব। লকডাউন করে রাখা হয়েছে শুধু বাংলাদেশ নয় প্রায় পৃথিবীর সকল দেশ। এ লকডাউনের ফলে নীলফামারী জেলা লকডাউনে থাকায় জলঢাকা উপজেলার গোলনা ইউনিয়নে মানবেতর জীবন-যাপন করছে দিনমজুর, অসচ্ছল, ভ্যান, রিক্সা, সিএনজি চালক কর্মহীন ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা। এসংকটময় পরিস্থিতিতে ৪ নং গোলনা ইউনিয়ন পরিষদে দেখা মিলছেনা ইউপি চেয়ারম্যান কামরুল আলম কবীরের। করোনাভাইরাসের শুরু থেকেই তিনি ঢাকায় রয়েছে বলে জানা গেছে।
এলাকাবাসীর অভিযোগ, ইউপি চেয়ারম্যানের কারনে সরকারী বরাদ্দ পেতে বিলম্ব হচ্ছে। প্যানেল চেয়াম্যান হিসেবে তিনি যাকে দায়িত্ব দিয়েছেন তিনি তা ভালভাবে পালন করছে না বলে অভিযোগ করেন তারা।
এছাড়াও এলাকায় অনেকেই মানছে না লকডাউনের নিয়ম-কানুন ফলে আতঙ্কে রয়েছে গোলনার মানুষেরা। করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে গোটা বিশ্ব যখন যুদ্ধ ঘোষনা করেছে তখন করোনার মহামারীতে শঙ্কিত লকডাউনে থাকা গোলনার জনসাধারন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, জলঢাকা উপজেলার শুধু ৪নং গোলনা ইউনিয়নে বসবাস করে ১৭ থেকে ১৮ হাজার মানুষ। তাদের মধ্যে দরিদ্র মানুষ বসবাস করে প্রায় ৬ থেকে ৭ হাজার। এসব দরিদ্র মানুষের মাঝে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়নি কেউই। তবে ভিক্ষুকদের ত্রাণ দিলেও গোলনা ইউনিয়নের প্রত্যেক ওয়ার্ড থেকে ২০ জন দরিদ্র মানুষকে সাহায্য ও ১৫৫ জনকে দশ কেজি করে চাল দেয়া হয় যা জনসংখ্যার তুলনায় খুবই নগন্য।
গোলনা ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা উকিল চন্দ্র রায় বলেন, একজন চেয়ারম্যান ইউনিয়নের অভিভাবক। তিনি ঢাকায় থাকায় আমরা অভিভাবকশুন্য হয়ে গেছি। আমরা চাই তিনি অতিশীঘ্র এলাকায় এসে এই বৈশিক মহামারী মোকাবেলায় যুগোপযোগী প্রস্তুতি গ্রহন করুক।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে ৪ নং গোলনা ইউনিয়নের একজন ইউপি সদস্য বলেন, গোটা বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষনা করেছে আমরা তখন সিদ্বান্তহীনতায় ভুগছি। চেয়ারম্যান ঢাকায় থাকার কারনে সরকারী অনুদানগুলোও আমরা সঠিকভাবে বরাদ্দ পাচ্ছি না। মহামারী মোকাবেলায় আমরা হিমশিম খাচ্ছি। তিনি এলাকায় থাকলে আলোচনার মাধ্যমে এই বৈশিক মহামারী মোকাবেলায় বিভিন্ন কার্যকরী সিদ্বান্ত গ্রহন করতে সুবিধা হতো।
এব্যাপারে ইউপি চেয়ারম্যান কামরুল আলম কবীর বলেন, ত্রাণ বিতরণের জন্য তালিকা তৈরির কাজ চলছে। আমি জরুরি অসুস্থতাজনিত কারনে ঢাকায় আসছি ফলে এলাকায় যেতে পারিনি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে শীঘ্রই এলাকায় যাব। ইউনিয়নের কার্যক্রম যথাযথভাবে চলছে বলেও জানান তিনি।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page