1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimmahmudeee@gmail.com : Nasim Mahmud : Nasim Mahmud
  3. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
শনিবার, ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১০:১৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীতে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত এক বৃদ্ধের মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ে নয়া দিগন্তের ২১তম বর্ষপূর্তি উদযাপন কুষ্টিয়ায় এবারের জাতীয় পর্যায়ের লালন উৎসবে গাইলেন ঠাকুরগাঁওয়ের বাউল রুমা ঠাকুরগাঁওয়ে ‘কালবেলা’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ঠাকুরগাঁওয়ে জাকের পার্টির সাংগঠনিক জনসভা অনুষ্ঠিত ভূল্লী থানায় ৩৫ পিস ট্যাপেন্ডালসহ যুবক আটক উত্তর ইতালি বিএনপি শাখা কমিটি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান তারেক রহমানের সাক্ষাতকার বড় পর্দায় প্রদর্শন করলেন ছাত্রদল নেতা তারিক ভূল্লীতে হেযবুত তওহীদের গোলটেবিল বৈঠক: গণমাধ্যমের ভূমিকায় তওহীদভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের গুরুত্ব ইতালি যুবদলকে ঐক্যবদ্ধ ও সু সংগঠিত করতে ইতালি যুবদল লাস্পেসিয়া শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত 

খালিয়াজুরীতে নদী ভাঙনে নি:স্বরা পেলেন চার শতাংশের বাড়ি

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বুধবার, ৩ জুন, ২০২০
  • ৪৯৬ জন পড়েছেন

স্বাগত সরকার শুভ (খালিয়াজুরী) নেত্রকোনা :
খরস্রোতা ধনু নদীর ভাঙনে ভিটেমাটি হারিয়ে সম্প্রতি নি:স্ব হয়ে যাওয়া নেত্রকোনার খালিয়াজুরীর চরপাড়া গ্রামের ৫০টি পরিবারকে চার শতাংশ করে বসত বাড়ি দিয়ে পুন:র্বাসিত করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২ জুন) দিনব্যাপি ওই চরপাড়া গ্রামের পাশে সরকারি খাস জমিতে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ পুন:র্বাসন কার্যক্রমের নেতৃত্ব দেন নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক মঈনউল ইসলাম। এ সময় অন্যন্যদের মাঝে ছিলেন খালিয়াজুরী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান গোলাম কিবরিয়া জব্বার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) এ এইচ এম আরিফুল ইসলাম, সহকারি কমিশনার (ভূমি) মো. এরশাদুল আহমেদ, ভাইস চেয়ারম্যান সুমন চক্রবর্তী প্রমূখ।
ইউএনও আরিফুল ইসলাম জানান, ওই চরপাড়া গ্রাম ঘেঁষে বয়ে চলছে ধনু নদী। সপ্তাহ খানেক পূর্বে নদীটির বাড়ন্ত পানির প্রবল স্রোতে এ গ্রামের ৫০টি পরিবারের ভিটেবাড়ি বিলীন হয়ে গেছে। খেটে খাওয়া নি:স্ব এসব পরিবারগুলোকেই অস্থায়ি ভাবে ওই খাস জমি দিয়ে পুন:র্বাসনের আওতায় আনা হয়েছে। মাস খানেকের মধ্যে তাদের নামে ওই জমি বরাদ্দ দেয়ারও পরিকল্পনা রয়েছে। যদি এ জমি বরাদ্দ দেয়া না হয়; তবে চরপাড়া গ্রামের পাশে প্রস্তাবিতি গুচ্ছ গ্রামটি নির্মিত হলে সেখানে তাদেরকে বসতি স্থাপনের ব্যাবস্থা করে দেয়া হবে। এদিকে, আজ মঙ্গলবার এসব পরিবারকে সপ্তাহ খানের খাদ্য সহায়তাও দেয়া হয়েছে।
ইউএনও আরো জানান, খুব বেশী গভীর ও খরস্রোতা ওই নদীতে প্রতিরক্ষা বাঁধ দিয়ে ভাঙন রোধ করা অসম্ভব। তাই প্রায় ছয়শ পরিবারের গ্রামটিকে রক্ষার জন্য গ্রামের কয়েক কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিম দিকে হাওরে (অধিকাংশই বিল এলাকা) তিন-চার কিলোমিটারের মতো খনন করতে হবে। এ খনন কাজ বাস্তবায়নের জন্য ইতিমধ্যে জেলা প্রশাসক মহোদয় সংশ্লিষ্ট উপর মহলে লিখিত প্রস্তাবও পাঠিয়েছেন। এ খনন কাজ বাস্তবায়িত হলে একদিকে গ্রামটি যেমন রক্ষা হবে, অন্যদিকে এ নদীকে ঘিরে প্রতিনিয়ত লঞ্চ, কার্গো চলাচল করা নৌ-পথের একটি বড় বাঁকও সোজা হবে বলে জানান তিনি।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page