1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimmahmudeee@gmail.com : Nasim Mahmud : Nasim Mahmud
  3. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
সোমবার, ২৭ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৩০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে নয়া দিগন্তের ২১তম বর্ষপূর্তি উদযাপন কুষ্টিয়ায় এবারের জাতীয় পর্যায়ের লালন উৎসবে গাইলেন ঠাকুরগাঁওয়ের বাউল রুমা ঠাকুরগাঁওয়ে ‘কালবেলা’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ঠাকুরগাঁওয়ে জাকের পার্টির সাংগঠনিক জনসভা অনুষ্ঠিত ভূল্লী থানায় ৩৫ পিস ট্যাপেন্ডালসহ যুবক আটক উত্তর ইতালি বিএনপি শাখা কমিটি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান তারেক রহমানের সাক্ষাতকার বড় পর্দায় প্রদর্শন করলেন ছাত্রদল নেতা তারিক ভূল্লীতে হেযবুত তওহীদের গোলটেবিল বৈঠক: গণমাধ্যমের ভূমিকায় তওহীদভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের গুরুত্ব ইতালি যুবদলকে ঐক্যবদ্ধ ও সু সংগঠিত করতে ইতালি যুবদল লাস্পেসিয়া শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  বাংলাদেশের তরুণ কৃষি উদ্যোক্তাদের জন্য সামাজিক ব্যবসা তহবিল গঠনের জন্য IFAD-এর প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

রায়গঞ্জে মুক্তার হাঁসের খামার অল্প পুজিতে বেশি লাভ

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০২০
  • ৪৮৫ জন পড়েছেন

এম আবদুল্লাহ সরকার- রায়গঞ্জ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃখাকি ক্যাম্পবেল জাতীয় হাঁস পালন করে সফলতা অর্জন করেছে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ পৌরসভা মুক্তা সরকার।
তার হাঁসের খামারে এখন ৭শ হাঁস রয়েছে। এর মধ্য প্রায় ৫শ হাঁস প্রতিদিন ডিম দেওয়া শুরু করেছে। একটানা তিন মাস এভাবে ডিম দেওয়ার পরে ১৫ দিন ডিম দেওয়া বন্ধ করে হাঁসগুলো। প্রতিদিন হাঁসগুলো খাল-বিল ও নদীতে খাদ্য খাওয়ার পরও খমারে তাদের আলাদা খাদ্য খাওয়াতে হয়। এতে হাঁস প্রতি মাসিক ৬ টাকা খরচ হয়। তবে বর্ষা মৌসুম ব্যতিরেকে এই খরচ তিনগুন হয় বলে জানান মুক্তা সরকার।

খাকি ক্যাম্পবেল জাতের হাঁস বাংলাদেশে বর্তমানে ডিম উৎপাদনের উদ্দেশ্যে হাঁস পালন ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয়।
ইংল্যান্ডের এই সংকর জাতটির হাঁসের রং খাকি বলে এর নাম খাকি ক্যাম্পবেল। ক্যাম্পবেল নামক এক মহিলা ১৯০১ সালে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন জাতের হাঁসের মধ্যে সংকরায়ন ঘটিয়ে এ জাত সৃষ্টি করেন। তাই এই জেতের উৎপত্তিস্থল হলো ইংল্যান্ড।

খাকি ক্যাম্পল জাতীয় হাঁসের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং এরা প্রায় একটানা দুই থেকে তিন বছর ডিম দিতে সক্ষম।
পালকের রং খাকি, মাথা এবং ঘাড় ব্রোঞ্জ রঙের, পা ও পায়ের পাতার রং হাঁসার হলুদ, হাঁসীর কালো। ঠোটের রং হাঁসা নীলাভ, হাঁসী কালো।
ডিম-এর উদ্দেশ্যে এ জাতের হাঁস পালন করা হলেও ডিম পাড়ার পর স্ত্রী হাঁস এবং হাঁসাকে মাংস হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
এ হাঁসের মাংসও মুরগির মতোই পুষ্টিকর।
এই হাঁস কেবল খাবার ও গলা ডোবানোর জন্য প্রয়োজনীয় পানি পেলেই সহজ ও স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকতে পারে। তাই পুকুর বা অন্যান্য জলাশয় ছাড়াই এ হাঁস পালন সম্ভব।
খাকি ক্যাম্পবেল জাতের হাঁস বেশ কষ্টসহিষ্ণু।
এ জাতীয় হাস বছরে গড়ে প্রায় ২৫০- ৩০০টি পর্যন্ত ডিম দেয়।
ডিমের রং সাদা এবং আকারও অপেক্ষাকৃত বড়।

মুক্তা সরকার বলেন, বাজারে ডিমের চাহিদা বেশি হলে ডিম থেকে আয় হয় বেশি তবে চাহিদা কম হলেও কোন লোকসান হয় না। শতকরা ৭ শ টাকা দরে ডিম বিক্রি হয়।

মুক্তা সরকার আরও জানান, প্রতিটি হাসের ক্রশ মূল্য প্রায় ৪ শ টাকা। ৭ শ হাসের মূল্য প্রায় ৩ লক্ষ টাকা।
হাস পালন বাবদ মাসিক খরচ প্রায় ৩০ হাজার টাকা। আর ডিম বিক্রি বাবদ আয় প্রায় ১ লক্ষ টাকা।
এর মাঝে রোগ বালাই হলে কিছু হাঁস মারাও যায় বলে জানান তিনি।

মুক্তা সরকারের হাস পালনে অনেকেই উৎসাহী হয়ে এ কাজে পুজি বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়ে উঠছে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page