1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
রবিবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
পর্তুগাল বিএনপির নেতাদের সাথে রাষ্ট্রদূত রেজিনা আহমেদের সৌজন্য সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত রাজশাহীতে বিএনপি নেতাদের সংবাদ সম্মেলন ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদলের বর্ধিত সভা, তারেক রহমানকে দেশে ফিরিয়ে আনার দাবি প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ঠাকুরগাঁওয়ে সাপের কামড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ে ‘নীতি নির্ধারক ও স্টেকহোল্ডারদের সাথে জিংক ধান বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত’ ‘গণ অধিকার পরিষদ’ ৫১তম রাজনৈতিক দল হিসেবে ট্রাক প্রতীকে নিবন্ধ পাওয়ায় আনোয়ার হোসেনের শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন “আরাফাত রহমান কোকো মেমোরিয়াল ক্রিকেট টুর্নামেন্ট পর্তুগাল-২০২৪” এর জার্সি ও ট্রফি উন্মোচন কাতার বিএনপির নেতাদের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ

স্মৃতিতে বঙ্গবন্ধু

রাজিয়া সুলতানা রিপা
  • সময় : রবিবার, ১৬ আগস্ট, ২০২০
  • ৫৩২ জন পড়েছেন

১৯২০ সালের ১৭ মার্চ গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় জন্মগ্রহণ করেন ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের বাঙালির মুক্তির পথপ্রদর্শক, স্বাধীনতার সর্বাধিনায়ক শেখ মুজিবুর রহমান। তিনি তার জীবদ্দশায় এদেশকে একটি সোনার দেশ হিসেবে গড়ে তোলার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা করে গেছেন। দীর্ঘ ১৪ বছর তিনি জেলে কাটিয়েছেন। বাবা-মা, স্ত্রী, সন্তান থেকে দূরে থাকার তীব্র মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করেছেন। শুধুই তার প্রিয় বাংলার জন্য, বাংলার মানুষের জন্য। তার সেই ৭ই মার্চের রক্ত গরম করা ভাষণে আজও অণুপ্রাণিত হয় আমাদের তরুণ ছাত্রসমাজ। তাইতো বিভিন্ন আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে ছাত্ররা। নিজেদের জীবন বাজি রেখে আন্দোলন করে, তাদের বিভিন্ন দাবি প্রতিষ্ঠা করার জন্য। ঠিক যেমনটি শিখিয়েছিলেন শেখ মুজিবুর রহমান। ২০১৮ সালের ‘নিরাপদ সড়ক চাই’ স্লোগানে যে ছাত্রসংগ্রাম হয় তা শেখ মুজিবুর রহমানের রেখে যাওয়া আদর্শের কথাই মনে করিয়ে দেয়। যেকোনো আন্দোলনে মানুষ, অস্ত্র ইত্যাদির অভাব হয় না। অভাব হয় তো একজন আদর্শ নেতার, যিনি সাহস করে হাজারো মানুষের সামনে আন্দোলন কে একটি সুন্দর সমাপ্তি দিতে পারেন। আন্দোলনের দাবিগুলো প্রতিষ্ঠিত করতে পারেন।শেখ মুজিবুর রহমান ছিলেন তেমনি একজন উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। তার মতো আদর্শ নেতা আমাদের আজকের সমাজে প্রায় দুর্লভ। তিনি বলেছিলেন,
“রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরও দেবো
এদেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব ইনশাল্লাহ্”
তিনি দেশকে স্বাধীন করতে পেরেছিলেন ঠিকই, কিন্তু এদেশের কিছু কলঙ্কিত মানুষ তার কাছ থেকে তার জীবনের স্বাধীনতাই কেড়ে নেয়। ধানমন্ডির ৩২ নং বাড়িতে স্বপরিবারে হত্যা করা হয় বাঙালির বীর নেতাকে। তিনি স্বশরীরে না থাকলেও আজও বেঁচে আছেন কোটি বাঙালির অন্তরে। তার ছাত্রজীবনের আন্দোলন, রাজনীতি আমাদের তরুণ ছাত্রসমাজ ও রাজনীতিবিদদের জন্য আদর্শ হয়ে থাকবে। তিনি চলে গেলেও স্বাধীনতার এই ৪৯ বছরেও বাঙালি ভুলে যায়নি তার আদর্শ, চেতনা, সংগ্রাম ও দেশপ্রেম।

রাজিয়া সুলতানা রিপা
শিক্ষার্থী
গণিত বিভাগ,
১৫ তম আবর্তন
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page