1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে নিউরন নার্সিং শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে পুবালি ব্যাংকের ডিজিটাল ও খুচরা পণ্য নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে মৃত্যু দাবির চেক হস্তান্তর ভূল্লী থানা মাইক ও সাউন্ড সিস্টেম ব্যবসায়ী মালিক সমিতির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন ঠাকুরগাঁওয়ে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধান বিষয়ক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদান ফ্যাস্টিট শাসনে ধ্বংস হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করবে বিএনপি-মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীবাঁধে ২ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ ও ধ্বংস আগামী প্রজন্মকে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে – ফজলুতুন নেসা ঠাকুরগাঁওয়ে ডাকাত দলের হামলায় আহত ৩, লুট সাড়ে চার লাখ ও স্বর্ণ পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও কেক কর্তন

লোহাগড়া পি-আইও কর্মকর্তার অনিয়ম ও দূর্নীতির কাগজপত্র পোড়ানোর অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিনিধি
  • সময় : শুক্রবার, ২১ আগস্ট, ২০২০
  • ৪৫৫ জন পড়েছেন
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার বিভিন্ন অনিয়ম ও দূর্নীতির বিষয় ধামাচাপা দিতে ওই কর্মকর্তা গোপনে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়িয়ে ফেলেছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। দূর্নীতির বিষয়টি তদন্তকালে কাগজপত্র না দেখাতে পেরে ওই কর্মকর্তা অফিস সহকারীর ওপর দায় চাপাচ্ছেন। এ ব্যাপারে গত সোমবার অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক মোঃ মনিরুজ্জামান উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের কাছে কাগজ পোড়ানোসহ দূর্নীতির বিষয়ে তদন্তপূর্বক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য আবেদন করেছেন। এ ঘটনায় অফিসপাড়ায় তোলপাড়ের সৃষ্টি হয়েছে।
অভিযোগে জানা গেছে, লোহাগড়া উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসে গত ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে ১৭টি সেতু/কালভার্টের সিডিউল বিক্রির ৪ লাখ ৮৬ হাজার এবং এইচবিবি রাস্তার সিডিউল বিক্রির ৬ লাখ টাকা সরকারী কোষাগারে জমা না দিয়ে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এস.এম.এ করিম আত্মসাত করেন এবং অফিসের লোকদের গালিগালাজ করেন বলে তৎকালিন অফিস সহকারী জিয়াউর রহমান ২০১৯ সালের ৩০ ডিসেম্বর দূর্নীতি দমন কমিশনসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন।
অভিযোগের ভিত্তিতে দূর্নীতি দমন কমিশন তদন্ত করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য পর্যাক্রমে নড়াইলের জেলা প্রশাসককে নির্দেশ দেন। এরই প্রেক্ষিতে জেলা ত্রান ও পুর্নবাসন কর্মকর্তা মিজানুর রহমান চলতি বছরের ৬ জুলাই উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয়ে সিডিউল বিক্রির টাকা সরকারী কোষাগারে জমা না দিয়ে আত্মসাতের বিষয়ে তদন্তকালে ওই কর্মকর্তা নথিপত্রাদি উপস্থাপন করেননি, এমনকি অফিস সহকারীকে উপস্থাপন করতে দেননি।
আরো জানা গেছে, প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এস.এম. এ করিম গত ২০১৮-১৯ অর্থ বছরের সেতু/ কালভাট ও ২০১৯-২০ অর্থ বছরের হেরিং বোন বন্ডকরন প্রকল্পের সিডিউল, সিএস শীটসহ সকল কাগজপত্র তার নিজ কক্ষের আলমারিতে সংরক্ষন করেন যার তালা-চাবি অন্য কোন কর্মচারীর কাছে নেই। তদন্ত পরবর্তিতে পিইওর বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগের কাগজপত্র গোছানোর সময়ে ওই কর্মকর্তা অফিসের সাবেক অফিস সহায়ক শিকদার আশরাফুল আলম ও কার্যসহকারী হারুন অর রশিদের সহযোগিতায় রাতের আধারে কেরোসিন তেল ঢেলে পুড়িয়ে দিয়েছেন, যা উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দপ্তরের নৈশ প্রহরীরা অবহিত আছেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা এস,এ করিমের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মুকুল কুমার মৈত্র জানান, ‘অভিযোগের বিষয়টি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের উপস্থিতিতে সুরাহা করা হবে বলেন।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page