মোঃ সাহিদুল ইসলাম শাহীন,বেনাপোল(যশোর):- গতকাল সোমবার(২ নভেম্বর) বেনাপোল কাস্টম হাউজ কর্তৃক ৩ ট্রাক(ছয় টন) আতশ বাজি এবং ১০ ট্রাক(৫০ টন) বিদেশি মদ,সিহারেট,ঔষধ ও প্রসাধনী সামগ্রী সহ বাজেয়াপ্তকৃত ধ্বংসযোগ্য অন্যান্য পণ্য ধ্বংসের জন্য গঠিত কমিটির সদস্যবৃন্দের তত্বাবধানে বেনাপোল পৌরসভার নির্ধারিত ময়লাখানা কাগমারী-আমড়াখালী নামীয় স্থানে এবং বেনাপোল পোর্টথানাধীন খড়িডাঙ্গা গ্রামের ইটভাটায় নিয়ে গিয়ে সেখানে আগুনে পুড়িয়ে মালামাল ধ্বংস করা হয়। এ দপ্তর থেকে সর্বশেষ ধ্বংস কার্যক্রম সম্পন্ন হয়েছিল ২০১৩ ইং সনে।
উল্লেখ্য, লেবাননের বৈরুতে বিস্ফোরক দূর্ঘটনার পর বাংলাদেশের জাতীয় রাজস্ব বোর্ড ধ্বংসযোগ্য পণ্য ধ্বংস করার সিদ্ধান্ত নেয়।
বেনাপোল কাস্টমস হাউজ সূত্রে জানা গেছে, বাজেয়াপ্তকৃত নিলাম অযোগ্য পণ্য ধ্বংসের উদ্দেশ্যে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের স্থায়ী আদেশ নং ৯৩/২০১৯,কাস্টমস, তারিখ ২০/ ৬/২০১৯ ইং এর অনুচ্ছেদ ৭ এর ৩(খ) অনুযায়ী গঠিত ধ্বংসযোগ্য পণ্য বিনস্ট করন কমিটি’র আহবায়ক এবং অত্র দপ্তরে কর্মরত অতিরিক্ত কমিশনার ড.মোঃ নেয়ামুল ইসলাম এর নেতৃত্বে ধ্বংসযোগ্য পণ্য বিনষ্টকরন কমিটি’র সদস্য- শার্শা উপজিলার সহকারি কমিশনার(ভূমি) মিজ রাসনা শারমিন মিথি,নাভারন সার্কেল,যশোর এর সিনিয়র পুলিশ সুপার জনাব জুয়েল ইমরান,বেনাপোল স্থল বন্দরের সহকারি পরিচালক(ট্রাফিক) জনাব মোঃ আতিকুল ইসলাম,বেনাপোল পৌরসভার সহকারি প্রকৌশলী-জনাব মোঃ আবু সাঈদ খান,ফায়ার সার্ভিস বেনাপোল এর স্টেশন ইনচার্জ জনাব তৌহিদুর রহমান,পরিবেশ অধিদপ্তর যশোর এর পরিদর্শক- জনাব মোঃ শরিফুল ইসলাম,মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন অধিদপ্তর,যশোর এর পরিদর্শক-জনাব বিশ্বাস মফিজুল ইসলাম,বেনাপোল বিজিবি কোম্পানী কমান্ডার- হাবিলদার জনাব মোঃ সাহেব আলী এবং ধ্বংসযোগ্য পণ্য বিনষ্টকরন কমিটি’র সদস্য সচিব- জনাব বিল্লাল হোসেন,উপ-কমিশনার,কাস্টম হাউজ বেনাপোল কর্তৃক ধ্বংসযোগ্য পণ্যের ধ্বংস কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়।
প্রেরক:-মোঃ সাহিদুল ইসলাম শাহীন
বেনাপোল প্রতিনিধি
শার্শা,যশোর।
মোবাইল:-০১৭৯১৩১২১১১।
Leave a Reply