1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৩:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লী দলিল লেখক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন ঠাকুরগাঁওয়ে নিখোঁজের ৩ দিনপরে পুকুর থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার রাজশাহীতে যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের ৮৫তম জন্মদিন পালন নৌকা মানে উন্নয়ন, দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দিন- দারা আচরণ বিধি লঙ্ঘনে শোকজ নোটিশ পেলেন ফজলে হোসেন বাদশা ও মোহাম্মদ আলী কামাল নাগরপুরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় রাজশাহী মহানগর আ’লীগের শান্তি সমাবেশ ও মিছিল দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বাগমারার নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা পেলেন আ.লীগের মনোনয়ন জেলা রির্টানিং অফিসে অভিযোগ দিলেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ঠাকুরগাঁওয়ে “১৯৭১ সেই সব দিন” চলচিত্র প্রদর্শনী বিষয়ে প্রেস ব্রিফিং

শার্শায় অননুমোদিত ও লাইসেন্স বিহীন দুটি ক্লিনিক সিলগালা

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : মঙ্গলবার, ১০ নভেম্বর, ২০২০
  • ৭৪০ জন পড়েছেন

মোঃ সাহিদুল ইসলাম শাহীন,বেনাপোল(যশোর):-
যশোর সিভিল সার্জনের ঝটিকা অভিযানে শার্শা উপজেলার নাভারণে স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমতি ও লাইসেন্স ছাড়াই চালানোর অভিযোগে দুইটি বেসরকারি ক্লিনিক সিল-গালা করা হয়েছে।

মঙ্গলবার(১০ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে শার্শা উপজেলার নাভারণ বাজারে অবস্থিত এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও জোহরা ক্লিনিকে যশোর সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহিন ঝটিকা অভিযান চালিয়ে স্থায়ীভাবে বন্ধ করে দেন। দীর্ঘ দুই বছর ধরে স্বাস্থ্য বিভাগের অনুমতি ও লাইসেন্স ছাড়াই এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার গোপনে কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে যশোর সিভিল সার্জন অভিযান পরিচালনা করে প্রথমে এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার সিল-গালা করে বন্ধ করে দেন। এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টারের পরিবেশ ও রুগীসেবার মান অতি নিম্নমানের হওয়ার কারনে তিনি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। পরে তিনি জোহরা ক্লিনিকে অভিযান পরিচালনা করেন। জোহরা ক্লিনিকে সনদধারি কোন ডাক্তার ও নার্স খুজে পাওয়া যায়নি। সেখানেও পরিবেশ ও রুগীসেবার মান অতি নিম্নমানের হওয়ার কারনে তিনি জোহরা ক্লিনিকও সিল-গালা করে বন্ধ করে দেন।

যশোর সিভিল সার্জন শেখ আবু শাহিন বলেন, নাভারণের দুইটি ক্লিনিক এ সি ল্যাব ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও জোহরা ক্লিনিক রুগীসেবা দেয়ার মত কোন পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারেনি এবং লাইসেন্স ছাড়াই গোপনে কাজকর্ম চালিয়ে যাচ্ছে। দুইটি ক্লিনিকের সনদধারি কোন ডাক্তার ও নার্স খুজে পাওয়া যায়নি। প্যাথলজি, ইসিজি ও আল্ট্রাসনোগ্রামের বা অন্যান্য বিভাগগুলির পরিবেশ এতই নাজুক অবস্থায় আছে যা চিকিৎসা সেবা প্রদানের জন্য সম্পূর্ণ অযোগ্য বলে গন্য করা যায়। স্বাস্থ্য বিভাগের নিয়ম-নীতির ভিতরে চিকিৎসা সেবা দিতে ব্যর্থ হওয়ায় দুইটি ক্লিনিক সিল-গালা মেরে বন্ধ করে দেয়া হলো। অভিযানের সময় উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ আলী সাথে ছিলেন।

প্রেরক:-মোঃ সাহিদুল ইসলাম শাহীন
বেনাপোল প্রতিনিধি
শার্শা,যশোর।
মোবাইল:-০১৭৯১৩১২১১১।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: