1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimmahmudeee@gmail.com : Nasim Mahmud : Nasim Mahmud
  3. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে নয়া দিগন্তের ২১তম বর্ষপূর্তি উদযাপন কুষ্টিয়ায় এবারের জাতীয় পর্যায়ের লালন উৎসবে গাইলেন ঠাকুরগাঁওয়ের বাউল রুমা ঠাকুরগাঁওয়ে ‘কালবেলা’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ঠাকুরগাঁওয়ে জাকের পার্টির সাংগঠনিক জনসভা অনুষ্ঠিত ভূল্লী থানায় ৩৫ পিস ট্যাপেন্ডালসহ যুবক আটক উত্তর ইতালি বিএনপি শাখা কমিটি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান তারেক রহমানের সাক্ষাতকার বড় পর্দায় প্রদর্শন করলেন ছাত্রদল নেতা তারিক ভূল্লীতে হেযবুত তওহীদের গোলটেবিল বৈঠক: গণমাধ্যমের ভূমিকায় তওহীদভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের গুরুত্ব ইতালি যুবদলকে ঐক্যবদ্ধ ও সু সংগঠিত করতে ইতালি যুবদল লাস্পেসিয়া শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত  বাংলাদেশের তরুণ কৃষি উদ্যোক্তাদের জন্য সামাজিক ব্যবসা তহবিল গঠনের জন্য IFAD-এর প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

বর্ণাঢ্য আয়োজনে রাজধানীতে ভোলা জেলা মুক্ত দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তী পালন

জবি প্রতিনিধি
  • সময় : বৃহস্পতিবার, ১০ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪৫৮ জন পড়েছেন

বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্যে দিয়ে রাজধানীতে ভোলা জেলা মুক্ত দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তী পালন করেছে ঢাকাস্থ ভোলাবাসি। বৃহস্পতিবার (১০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাধীনতা ভাস্কর্য থেকে একটি র‍্যালি বের করা হয়ে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শেষ হয়। এ সময় ৭১ এর মহান মুক্তিযুদ্ধে নিহত শহীদদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্জ্বলন ও ফানুষ উড়ানো হয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাবেক সহ সম্পাদক ফখরুল শাহীনের উদ্যোগে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সহ সভাপতি মাকসুদ রানা মিঠু, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক সিনিয়র সহ সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন রাসেল।

এ সময় বক্তারা বলেন, ৭১ সালে যে মহান উদ্দশ্য নিয়ে এ দেশ স্বাধীন হয়েছে তা আজও বান্তবায়ন হয়নি। আজও দেশের রন্জে রন্জে পাকিস্তানের প্রেতাত্মারা ভর করে আছে। আজ যখন পুরো ভাঙ্গালীজাতী স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তী পালন করার জন্য প্রস্কুত তখনই স্বাধীনতার ঘোসক হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্যে আঘাত করেছে। তারা জাতির পিতার ভাস্কর্যে আঘাত করেনি, আঘাত করেছে এ দেশের স্বাধীনতায়, ওরা আঘাত করেছে স্বাধীন মানচিত্রে। তাই আমরা চাই সারা দেশে সরকারী ভাবে প্রতিটি জেলা, উপজেলা, থানা, ও ইউনিয়ন প্রর্যায়ে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য নির্মান করতে হবে।

র‍্যালিতে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মহানগর দক্ষিন ছাত্রলীগের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক সাখাওয়াত আরেফিন, কবি নজরুল শাখা ছাত্রলীগের মানব সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক মাইনুল খান ও সহ-সভাপতি হুমায়ুন কবির হিমু ও জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক ইমরুল নিয়াজ সহ ঢাকাস্ত ভোলার বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী ও ব্যবসায়ীরা।

উল্লেখ্য, ১৯৭১ সালে ভোলাতেও চলে মুক্তিযুদ্ধের প্রস্তুতি। সরকারি স্কুল মাঠ, বাংলা স্কুল, টাউন স্কুল মাঠ ও ভোলা কলেজের মাঠের কিছু অংশে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ শুরু হয়।
মুক্তিযোদ্ধাদের সঙ্গে পাকবাহিনীর সম্মুখ যুদ্ধ হয় ভোলার ঘুইংঘারহাট, দৌলতখান, বাংলাবাজার, বোরহানউদ্দিনের দেউলা ও চরফ্যাশন বাজারে।

১০ ডিসেম্বর মুক্তিযোদ্ধারা ভোলার অধিকাংশ এলাকা নিয়ন্ত্রণে নিয়ে যখন শহর নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রস্তুতি নেন। ভোররাতে পাকিস্তানি হানাদাররা চারদিকে গুলি ছুড়তে থাকে। তখন মুক্তিযোদ্ধা কাজী জয়নাল ও ফিরোজের নেতৃত্বে ১৩ জনের একটি বাহিনী তাদের পেছন থেকে ধাওয়া করলে হানাদাররা ভোর ৫টায় ভোলার পুরান লাশ কাটা ঘরের পাশে রাখা মরহুম ইলিয়াস মাস্টারের লঞ্চে চড়ে ভোলা থেকে পালিয়ে যান। ওই সময় তাদের গতিরোধ করার জন্য খালে গাছ ফেলে ব্যারিকেড দিয়েছিল মুক্তিকামী জনতা। পাক হানাদারদের বহনকারী ওই কার্গো লঞ্চটি চাঁদপুরের মেঘনায় ডুবে ওই হানাদার বাহিনীর অধিকাংশ সদস্যের মৃত্যু ঘটে বলে জানা যায়। এছাড়াও মুক্তিযোদ্ধাদের গুলিতে কয়েকজন পাকিস্তানি সেনা নিহত হয়। সেদিন পাকিস্তানি সেনাদের পালিয়ে যাওয়ার মধ্য দিয়ে ভোলা হানাদারমুক্ত হয়।

১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০টার দিকে ভোলার লড়াকু সন্তানরা তখনকার ভোলা এসডিও অফিস বর্তমান জেলা হিসাব রক্ষণ অফিসের ছাদে উঠে পাকিস্থানের পতকা পুড়িয়ে, উড়িয়ে দিয়েছিলেন লাল সবুজের স্বাধীন বাংলার জাতীয় পতাকা।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page