1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহী জেলা আওয়ামী লীগের মুজিবনগর দিবস পালন রাজশাহীতে বিশ্ব হিমোফিলিয়া দিবস পালিত ১৭ এপ্রিল বাংলাদেশের জন্য একটি ঐতিহাসিক দিন: ইতালী আওয়ামী লীগ কাতানিয়া শাখা রাজশাহীতে নিক্বণ নৃত্য শিল্পী গোষ্ঠীর বর্ষবরণ অনুষ্ঠিত রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে বর্ষবরণ উদযাপিত  বিএমডিএ: ইবিএ প্রকল্পে দুর্নীতি, ভোগান্তিতে গ্রামীণ কৃষক ভূল্লীতে বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ উপলক্ষে মঙ্গল শোভাযাত্রা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ঠাকুরগাঁওয়ে চেম্বার অফ কমার্স নির্বাচনের একটি প্যানেলের সংবাদ সম্মেলন মাদক ব্যবসায়ীর মৃত্যুকে পূঁজি করার চেষ্টা করছে ফখরুল-এমপি সুজন ঠাকুরগাঁওয়ে মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২ যুবক

লোহাগড়ায় পুলিশকে মারপিট করে অস্ত্র-গুলি ছিনতাই

জেলা প্রতিনিধি নড়াইল
  • সময় : শুক্রবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২১
  • ২৬৭ জন পড়েছেন

নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার দিঘলিয়া ইউনিয়নের কুমড়ি গ্রামে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ থামাতে গিয়ে দুই পুলিশ কর্মকর্তা হামলার শিকার হেেয়ছে। এসময় পুলিশের নিকট থেকে গুলিভর্তি একটি পিস্তল ছিনিয়ে নেয়া হয়। পরে ওই গ্রামের একটি মসজিদের পাশ থেকে পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে।

বৃহস্পতিবার (২২ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার কুমড়ি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় তিন নারীকে আটক করা হয়েছে। আটকরা হলেন-জাহানারা বেগম,সেলিনা ও সোহানা।

ঘটনার পর পুলিশ সুপার প্রবীর কুমার রায়,অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) তানজিলা সিদ্দিকা, লোহাগড়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সৈয়দ আশিকুর রহমান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), জেলা বিশেষ শাখা (ডিএসবি) সহ বিপুল সংখ্যক পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছায় এবং প্রায় তিন ঘন্টা অভিযান চালিয়ে বেলা আড়াইটার দিকে ওই গ্রামের একটি মসজিদের পাশ থেকে পুলিশ পিস্তলটি উদ্ধার করে।

লোহাগড়া থানা-পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কুমড়ি গ্রামের ওহিদুর সরদার ও লুটিয়া গ্রামের ফিরোজ শেখ গ্রুপের মধ্যে এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিরোধ চলে আসছিলো। বৃহস্পতিবার সকালে ওই দুই পক্ষ সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ার প্রস্তুতি নেয়। বিষয়টি পুলিশ জানতে পেরে লোহাগড়া থানার এএসআই মীর আলমগীল হোসেন ও এএসআই মিকাইল হোসেন এলাকায় গিয়ে প্রথমে ফিরোজ শেখ পক্ষকে গোলযোগ না করার জন্য অনুরোধ করেন। পরে ওই দুই পুলিশ কর্মকর্তা অপর পক্ষ ওহিদুর সরদার পক্ষের লোকজনকেও নিবৃত্ত করতে যান।

এসময় ওহিদুর সরদারের পক্ষের ২০-২৫ জন পুলিশের ওপর হামলা চালায়। তারা পুলিশের ওই দুই কর্মকর্তাকে মারধর করে একটি পিস্তল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। গুরুতর আহত লোহাগড়া থানার এএসআই মীর আলমগীরকে লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এছাড়া আহত এএসআই মিকাইল হোসেনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। মীর আলমগীরের মাথায়, বাম হাতের কনুইয়ে কোপানো হয়েছে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে লাঠির আঘাত। মিকাইল হোসেনের শরীরে লাঠির আঘাত রয়েছে।

লোহাগড়া থানার ওসি সৈয়দ আশিকুর রহমান বলেন,গুলিসহ হামলাকারিরা পিস্তলটি ছিনিয়ে নিয়ে যায়। দুপুর আড়াইটার দিকে ওই এলাকায় একটি মসজিদের পাশে অস্ত্রটি পাওয়া যায়। ঘটনার বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

 

 

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: