1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
বুধবার, ০৭ জুন ২০২৩, ০৯:১৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লীতে পুত্রবধুর মামলায় শ্বশুর গ্রেপ্তার ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লীতে পুত্রবধুর মামলায় শ্বশুর গ্রেপ্তার ৬ নং ওয়ার্ডকে রাসিকের প্রথম স্মার্ট ডিজিটাল হিসেবে গড়বো বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে হজযাত্রীদের বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে হজ গাইড ইতালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইকবালের জন্মদিন আজ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়াবে বাংলাদেশ: হাসান ইকবাল রায়গঞ্জে ২টি মুদি দোকানে আগুন, প্রায় ২০ লক্ষ টাকার ক্ষতি ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লীতে পল্লী বিদ্যুৎতের অবহেলায় জুটমিল কর্মীর মর্মান্তিক মৃত্যু শেখ হাসিনা ম্যজিকে বদলে গেছে বাংলাদেশ, এটা আসলেই একেবারেই যথার্থ: হাসান ইকবাল ঠাকুরগাঁওয়ে জোড়পূর্বক মিলচাতাল দখলের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন

কুষ্টিয়ায় অনুমোদনহীন হালসা প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের রমরমা বাণিজ্য

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : মঙ্গলবার, ৮ জুন, ২০২১
  • ১২৬ জন পড়েছেন

স্টাফ রিপোর্টার:

কুষ্টিয়ার মিরপুর উপজেলার আমবাড়িয়া ইউনিয়নের হালসা বাজার অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে হালসা প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। সেবার নামে এ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে চলছে গলাকাটা রমরমা বাণিজ্য। ফলে সাধারণ মানুষ টাকা খরচ করেও উপযুক্ত চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কয়েক বছর আগে গড়ে ওঠে এই বেসরকারি ক্লিনিকটি। মালিক ও পরিচালক শামীম,স্বাস্থ্য অধিদফতরের কোনো অনুমোদন ছাড়াই ক্লিনিকটি চলু করে। ইচ্ছামতো নিয়ম-কানুন তৈরি করে রমরমা বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছে অবৈধ ক্লিনিকটি। নেয়া হচ্ছে ইচ্ছামাফিক ফি। হাতুড়ে টেকনিশিয়ানরা অনেক ক্ষেত্রেই দিচ্ছেন মনগড়া রিপোর্ট।
কোনো লাইসেন্স নেই। প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে তাদের এ কর্মকাণ্ড চালছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়াই নিয়মিত চলছে রোগী দেখা থেকে শুরু করে অপারেশন পর্যন্ত।

ক্লিনিক কর্তৃপক্ষ স্বাস্থ্য বিভাগের কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা করে না। নেই কোনো জরুরি বিভাগ,নেই রোগ নির্ণয়ের মানসম্মত যন্ত্রপাতি, পরীক্ষাগার বা ল্যাব টেকনোলজিস্ট। মাঝেমধ্যে ধার করা পার্টটাইম চিকিৎসক দিয়ে চলছে জটিল অপারেশনসহ নানা চিকিৎসা। কম বেতনের অনভিজ্ঞ নার্স, আয়া ও দারোয়ানই হচ্ছে এ ক্লিনিকের ভরসা।

কম্পিউটারাইজড,পূর্ণাঙ্গ ডিজিটাল ও অত্যাধুনিক নামীদামি চিকিৎসকদের নাম সম্বলিত চোখ ধাঁধানো ব্যানারসহ ডিজিটাল সাইন বোর্ড সর্বস্ব এ ক্লিনিকে উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের অসহায় মানুষ রোগ নিরাময়ের জন্য এসে অপচিকিৎসার জালে আটকা পড়ছেন। হালসা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্রাইভেট ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক বসার কথা মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ করে বলা হলেও তাদের কেউ কেউ মাসে দু-একবার এসে অপারেশন করে চলে যান। এ ক্লিনিকে নিয়মিত কোনো চিকিৎসক থাকেন না। এসব বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের নাম ভাঙিয়ে প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে পরীক্ষা-নিরীক্ষা দিয়ে রোগীদের কাছ থেকে হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। জেলা কিংবা উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে পর্যাপ্ত মনিটরিং কিংবা জবাবদিহি নেই, নেই কোনো নজরদারি।
অভিযুক্ত হালসা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্রাইভেট ক্লিনিকের পরিচালাক শামীম’এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন আমার ক্লিনিকের কোন কাগজপত্র নেই আপনারা যা পারেন করেন আমার উপর মহলে লোক আছে আমাকে আপনারা কিছুই করতে পারবেন না।কিন্তু কোন বৈধ নথি দেখাতে পারনি।

এই বিষয়ে মিরপুর ইউএনও মহোদয় সাথে মুঠোফোনে আলাপ করলে তিনি জানান অনুমোদন বিহীন ক্লিনিকদের বিরুদ্ধে আমরা ভ্রাম্যমাণ আদালত ব্যাবস্হা নেবো।

এ বিষয়ে কুষ্টিয়ার সিভিল সার্জেন ডা:এইচ,এম, আনোয়ারুল ইসলাম বলেন হালসা ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্রাইভেট ক্লিনিকের কাগজপত্র বৈধ আছে কিনা আমরা তদন্ত করে দেখব। তিনি আরো বলেন, সব অবৈধ ক্লিনিকের বিরুদ্ধে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবো।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা