1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:০৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ভূল্লী থানা মাইক ও সাউন্ড সিস্টেম ব্যবসায়ী মালিক সমিতির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন ঠাকুরগাঁওয়ে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধান বিষয়ক দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ প্রদান ফ্যাস্টিট শাসনে ধ্বংস হওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করবে বিএনপি-মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীবাঁধে ২ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ ও ধ্বংস আগামী প্রজন্মকে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে – ফজলুতুন নেসা ঠাকুরগাঁওয়ে ডাকাত দলের হামলায় আহত ৩, লুট সাড়ে চার লাখ ও স্বর্ণ পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও কেক কর্তন ডিবি পুলিশের হাতে গ্রেফতার ৫ ডাকাত সহ মালামাল ক্রয়কারী ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের  মানববন্ধন ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লীতে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২

গণসংগীত শিল্পী ফকির আলমগীরের মৃত্যুতে হাসান ইকবালের শোক

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : শুক্রবার, ২৩ জুলাই, ২০২১
  • ৩০৭ জন পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ শুক্রবার (২৩ জুলাই) রাত ১০টা ৫৬ মিনিটে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তার ছেলে মাশুক আলমগীর রাজীব। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

এর আগে রোববার (১৮ জুলাই) নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) থেকে চিকিৎসকেরা তাকে লাইফ সাপোর্টে নেন। শুক্রবার (২৩ জুলাই) তার হার্ট অ্যাটাক হয়।

এদিকে ফকির আলমগীরের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন ইতালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইকবাল।

এক শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান তিনি।

উল্লেখ্য, গত বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) রাতে একটি বেসরকারি হাসপাতালে করোনায় আক্রান্ত গণসংগীতশিল্পী ফকির আলমগীরকে ভর্তি করা হয়। তার আগে কয়েক দিন ধরে ফকির আলমগীর জ্বর ও খুসখুসে কাশিতে ভুগছিলেন। পরে তিনি চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন। চিকিৎসকের পরামর্শ মতো কোভিড-১৯ পরীক্ষা করিয়ে জানতে পারেন, তিনি করোনা পজিটিভ। সেদিনই তার শ্বাসকষ্ট শুরু হয়।

পরে গ্রিনরোডের একটি হাসপাতালে নেওয়া হয়। ওই সময় নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) প্রয়োজন পড়লে সেখান থেকে তাকে গুলশানের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

ফকির আলমগীর ১৯৬৬ সালে ছাত্র ইউনিয়নের সক্রিয় সদস্য ছিলেন। রাজপথে বিভিন্ন আন্দোলনে তাকে বহুবার দেখা গেছে। তিনি ষাটের দশক থেকে গণসংগীতের সঙ্গে যুক্ত। ক্রান্তি শিল্পী গোষ্ঠী ও গণশিল্পী গোষ্ঠীর সদস্য হিসেবে ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থানে শামিল হন এ গণসংগীত শিল্পী। এরপর ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি যোগ দেন স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্রে। তিনি একাত্তরের কণ্ঠযোদ্ধা হিসেবে পরিচিত।

স্বাধীনতার পর পাশ্চাত্য সংগীতের সঙ্গে দেশজ সুরের মেলবন্ধন ঘটিয়ে বাংলা পপ গানের বিকাশে ভূমিকা রাখেন এ শিল্পী। সংগীতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য সরকার ১৯৯৯ সালে ফকির আলমগীরকে একুশে পদক দেয়।

জগন্নাথ কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি নিয়ে পরবর্তী পর্যায়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর করা ফকির আলমগীর গানের পাশাপাশি নিয়মিত লেখালেখিও করেন। ‘মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ও বিজয়ের গান’, ‘গণসংগীতের অতীত ও বর্তমান’, ‘আমার কথা’, ‘যারা আছেন হৃদয় পটে’সহ বেশ কয়েকটি বই প্রকাশ হয়েছে তার।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page