1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০১:৪৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
আওয়ামী লীগ গাদ্দারী করেছে, তারা দেশদ্রোহী-ফখরুল শেখ হাসিনার কোন ক্ষমা নাই: মির্জা ফখরুল বিএনপি নেতা মুনসুরসহ সকল আসামীর মুক্তির দাবীতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন সেনাবাহিনীর বিচারিক ক্ষমতা: অন্তবর্তীকালীন সরকারকে পুন:বিবেচনা করতে বললেন ফখরুল আন্দোলনে খুনি হাসিনা হাজার হাজার মানুষ খুন করেছে -মির্জা ফখরুল ঠাকুরগাঁওয়ে বিজিবির ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প ও জনসচেতনতামূলক সভা রাজশাহী বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের তৃতীয় প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত রাজশাহীতে ১০ দফা দাবিতে ক্রিকেটারদের মানববন্ধন সংস্কার সিস্টেমটি বাস্তবায়ন হলে স্বপ্নের দেশ বাস্তবায়ন হবে- ঠাকুরগাঁওয়ে সারজিস আলম ব্রঙ্কস বাংলাদেশি কমিউনিটির উদ্যোগে নাইন ইলেভেনের ঘটনায় নিহতদের দোয়া কামনায় স্মরণসভা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : রবিবার, ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩
  • ১৪৩ জন পড়েছেন

গত ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ রোজ শুক্রবার জাতীয় কিছু দৈনিক পত্রিকায় রাজশাহী মহানগরীর গোলজারবাগ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমজাদ হোসেনকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া, স্কুলে আসতে নিষেধ করাসহ তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার বিষয়ে রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক নাহিদ আক্তার নাহানকে জড়িয়ে যে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে- তা সম্পূর্ণ ভুয়া, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। সামগ্রিক ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে সাংবাদিকবৃন্দকে যে তথ্য দেওয়া হয়েছে, তা পুরোপুরি অসত্য এবং ভিত্তিহীন। উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি।

তিনি জানান, গত ৯ ফেব্রুয়ারী রোজ বৃহস্পতিবার সকালের দিকে স্থানীয় এলাকবাসীর সাথে গোলজারবাগ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের উত্তেজনা চলছে- এমন খবর তাঁর কাছে আসে। এলাকার সন্তান, রাজনৈতিক ব্যক্তি এবং আমার বড়ভাই ১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও সিটি করপোরেশনের প্যানেল মেয়র-২ রজব আলীর প্রতিনিধি হিসেবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন তিনি। সেখানে যাওয়ার পরে তিনি জানতে পারেন- স্কুলের নিয়োগ সংক্রান্ত একটি বিষয় নিয়ে এলাকাবাসীর সাথে গোলজারবাগ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের হট্টগোল চলছে। এ সময় তিনি এলাকাবাসী ও প্রধান শিক্ষক; উভয়পক্ষকেই শান্ত থাকার জন্য অনুরোধ জানায় এবং স্কুলের একটি রুমে বসে বিষয়টি সমাধানের প্রস্তাব দেন।
কিন্তু সময়ের ব্যবধানে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সাথে জনগণের উত্তেজনা আরো তীব্র হতে থাকার কারণে আলোচনার আর কোন সুযোগ হয়ে ওঠেনি! এক পর্যায়ে পরিস্থিতি তাঁর নিয়ন্ত্রণে বাইরে চলে যাচ্ছে বুঝতে পেরে তিনি তাঁর বড়ভাইকে (রজব আলী) মোবাইল করেন, এবং উক্ত পরিস্থিতি সম্পর্কে জানায়। তিনি (বড় ভাই রজব) ঘটনাটির সমাধান নিয়ে রাজশাহী-২ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য’র সাথে আলোচনা করে নাহানকে জানাচ্ছেন বললে তিনি (নাহান) সেখানে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করেন । প্রায় পাঁচ মিনিট পরে বড়ভাই (রজব আলী) নাহানকে জানান, মাননীয় সংসদ সদস্য’র সাথে তার কথা হয়েছে, তিনি এখন ঢাকায় আছেন। ১৩ বা ১৪ তারিখে তিনি রাজশাহী ফিরে সরেজমিন স্কুলে উপস্থিত থেকে বিষয়টি সমাধানের জন্য উদ্যোগ নেবেন বলে জানিয়েছে। এ এসময় পর্যন্ত সংসদ সদস্য এলাকাবাসী এবং স্কুলের প্রধান শিক্ষকসহ সংশিস্নষ্ট সবাইকে স্ববস্থান বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
নাহান আরও বলেন, বড়ভাই (রজব আলী) আমাকে উক্ত কথা জানানোর পরে আমি উপস্থিত সবাইকে এ কথা জানিয়ে উক্ত নির্দেশনা মেনে নিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করার অনুরোধ জানাই এবং আমি সেখান থেকে নিজের বাড়িতে চলে আসি। আমার জানা মতে, এর বেশি কিছু সেখানে ঘটেনি। গোলজারবাগ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আমজাদ হোসেনকে স্কুল থেকে বের করে দেওয়া, স্কুলে আসতে নিষেধ করাসহ তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার কোন ঘটনাও সেখানে ঘটেনি। সুতরাং এই ঘটনাটিকে কেন্দ্র করে অত্যন্ত উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে আমাদের হেয় করার লক্ষ্যে সাংবাদিকবৃন্দদের ভুল তথ্য দিয়ে বিভ্রান্ত্ম করা হয়েছে।
এ ধরনের মিথ্যা অভিযোগ আমাকে মানসিকভাবে অত্যন্ত ক্ষতিগ্রস্থ করেছে। অসত্য, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন কোন তথ্য নিয়ে সংবাদ না প্রকাশ করার বিনীত অনুরোধ রেখে সম্মানিত সাংবাদিকবৃন্দকে অনুরোধ জানাচ্ছি। তিনি প্রতিবাদে আরও বলেন, আপনারা আমাদের এলাকায় আসুন, সেই ঘটনার সময় প্রত্যক্ষদর্শী যারা ছিলেন, তাদের সাথে কথা বলুন। তারাই বলবে, সেখানে প্রকৃত অর্থেই কী ঘটেছিল। আমি বিশ্বাস করি, এটি করলে অবশ্যই আপনারা সত্য বিষয়টি জানতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করবো।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page