1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১২:৫০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন, থানায় অভিযোগ ঠাকুরগাঁওয়ে রোজাদার ও শিশুদের মাঝে ইফতার বিতরণ ঠাকুরগাঁও অনলাইন জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে স্বাধীনতা দিবস উদযাপিত স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আরজেএফ’র ইফতার ও দোয়া  মাহফিল অনুষ্ঠিত রাজশাহী মহানগর আ’লীগের উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবস পালিত পীরগঞ্জে ভোমরাদহ ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত রাজশাহী মহানগর আ’লীগের ২৫ মার্চ গণহত্যা দিবস পালন এতিম শিশুদের নিয়ে এডিবিবিএস এর  ইফতার ও দোয়া মাহফিল ঠাকুরগাঁওয়ে উপ-স্বাস্থ্য কেন্দ্রে এ্যাম্বুলেন্স হস্তান্তর

নাগরপুরে পান চাষে সফল জহিরুল ইসলাম

মাসুদ রানা, নাগরপুর প্রতিনিধি
  • সময় : সোমবার, ১ মে, ২০২৩
  • ১০৭ জন পড়েছেন

নাগরপুর(টাঙ্গাইল)প্রতিনিধি

বাঙালির আতিথেয় তার অন্যতম অনুসঙ্গ পান। বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠান, পালা-পার্বণ, বিয়ে-সহ যে কোন আয়োজননে সব শেষে যেন পান থাকতে ইহবে। সেই ঘুম পাড়ানি মাসিপিসির ছড়ার মতো বলতে হয়, ‘বাটা ভরা পান দেবো,গাল ভরে খেয়ো’। গ্রাম বাংলা এমনকি শহুওে বাঙালির অনেকেই খেয়ে থাকেন পান।
টাঙ্গাইলের নাগরপুরে এই প্রথম সেই পান চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন মো.জহিরুল ইসলাম (৩৫)। সে নাগরপুর উপজেলার মামুদনগর ইউনিয়নের ভাতশালা গ্রামের মৃত সরব আলীর ছেলে।

অন্যের দোকানে টেইলারিং এর কাজ করে অভাব-অনটনে সংসার চলে তার। এক বন্ধুর সাথে পরামর্শ করে রাজশাহী থেকে মিষ্টি জাতের প্রায় ৫ হাজার পানের চারা এনে পরিতাক্ত বাড়ির পতিত জমিতে রোপন করেন।পান চাষ করেই ঘুরে দাঁড়িয়েছেন তিনি ও তার পরিবার। এখন শখের বসে গড়ে তুলা পানের বরজের পরিচর্যা করে দিন কেটে যায় তার। বরজের পান বিক্রি করেই স্ত্রী দুই সন্তান নিয়ে চলছে জহিরুলের সংসার।

জহিরুল ইসলাম জানান, নাগরপুর উপজেলায় তিনিই প্রথম পান চাষ শুরু করেন। রাজশাহী থেকে পানে ডগা এনে প্রায় ২৫ শতাংশ ভিটে বাড়ির পতিত জমিতে রোপন করেন।চারি দিকে পাট খড়ির বেড়া ও উপরে ছাউনি দিয়ে ছায়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এত তার খরচ হয়েছে ১ লক্ষ ৩৫ হাজার টাকা। কোন রকম সমস্যা দেখা দিলে রাজশাহী থেকে অভিজ্ঞ দুই একজন পান চাষি এনে তাদের পরামর্শ নেন। ৯ মাস পর থেকে পান তোলা শুরু করেন তিনি।স্থানীয় বাজার ছাড়াও রাজশাহীতে পান বিক্রি করতে নিয়ে জান জহিরুল। তবে পান চাষের জন্য জমি উপযোগী কিনা তা নিয়ে সংশয় ছিল তার। সেই সংশয় কাটিয়ে এখন সফলতার মুখ দেখছেন। কয়েক মাসেই পুরো খরচের টাকা উঠে আসে তার। এখন সে একজন সফল পান চাষি।
জহিরুল আরো বলেন, তার অর্থনৈতিক অবস্থা ভাল না। তাই যদি উপজেলা প্রশাসন কিংবা কৃষি অফিস থেকে একটু সহযোগীতা পান তা হলে আরো বড় পরিসরে করবেন।

ভাতশালা গ্রামের সোলাইমান মাষ্টার ও প্রতিবেশী মো. মহসিন বলেন, আমাদের এলাকায় পান চাষ হবে এটা আমরা বিশ্বাস করতে পারিনি। জহিরুলের সফলতা দেখে আমরাএলাকাবাসি খুবই খুশি।

নাগরপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আব্দুল মতিন বিশ্বাস বলেন,নাগরপুর উপজেলায় পান চাষে জহিরুল ইসলাম একজন সফল উদ্যোক্তা। পান যেহেতু অর্থকরী ফসল । তাই কৃষি অফিস থেকে জহিরুল ইসলাম সহ যারা পান চাষে এগিয়ে আসবে তাদের সার্বিক সহযোগীতা প্রদান করা হবে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: