1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০২:০৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ভূল্লীতে চেয়ারম্যান প্রার্থী মোশারুলের ‘মটর সাইকেল’ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ভূল্লীতে চেয়ারম্যান প্রার্থী তুষারের ‘ঘোড়া’ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন চতুর্থ দিনেও ঢাকার জনগণের মাঝে হাবিব হাসান ভূল্লীতে বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে মহান মে দিবস পালিত পথচারী ও রিক্সা শ্রমিক মাঝে দুই এলাকায় পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ বৃষ্টির আশায় ঠাকুরগাঁওয়ে ব্যাঙের বিয়ে দ্বিতীয় দিন ও ঢাকার জনগণের পাশে হাবিব হাসান বালিয়া ইউপি উপ-নির্বাচনে সদস্য পদে এনামুল বিজয়ী রাজশাহীতে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২৪ উদযাপন

করোনার কারণে ৬৬ দিনে দেশে বেকার পৌনে ৪ কোটি মানুষ

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : সোমবার, ৮ জুন, ২০২০
  • ২৮৩ জন পড়েছেন

স্টাফ রির্পোটারঃমহামারি করোনা ভাইরাসের কারণে সরকার ঘোষিত ৬৬ দিনের লকডাউনে ৩ কোটি ৬০ লাখ ( প্রায় পৌনে ৪ কোটি) মানুষ কাজ হারিয়েছে। এ সময়ে ৫ কোটি ৯৫ লাখ মানুষের শ্রেণি কাঠামোর পরিবর্তন হয়েছে। নতুন করে ২ কোটি ৫৫ লাখ মানুষ হতদরিদ্র হয়েছে। তবে অতি ধনির অবস্থা অপরিবর্তিত রয়েছে। এ তথ্য দিয়েছে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতি।
২০২০-২১ অর্থবছরের বিকল্প বাজেট নিয়ে সোমবার এক ভার্চুয়াল সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরেন বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. আবুল বারকাত।
‘করোনার (কোভিড-১৯) মহাবিপর্যয় থেকে মুক্তি ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বাংলাদেশ বিনির্মাণে ২০২০-২১ অর্থবছরের জন্য বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির বিকল্প বাজেট প্রস্তবনা’ শিরোনামে এই সংবাদ সম্মেলন হয়।
সমিতির সহ-সভাপতি জেড এম সালেহের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে সূচনা বক্তব্য দেন সাধারণ সম্পাদক জামালউদ্দিন আহমেদ।
সমিতির সভাপতি আবুল বারকাত বিকল্প বাজেট প্রস্তাবনা তুলে ধরার সময় বলেন, করোনাভাইরাসের আগে আমাদের কর্মে নিয়োজিত ছিল ৬ কোটি ১০ লাখ মানুষ। এর মধ্যে ৩ কোটি ৬০ লাখ মানুষ কাজ হারিয়েছে।
করোনাভাইরাসের প্রকোপে ৫ কোটি ৯৫ লাখ মানুষের শ্রেণি কাঠামো পরিবর্তন হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, লকডাউনের আগে অতি ধনী যে ১ কোটি ৭০ লাখ ছিল তাদের অবস্থার পরিবর্তন হয়নি।
‘তবে উচ্চ-মধ্যবিত্তে থাকা ৩ কোটি ৪০ লাখ থেকে ১ কোটি ১৯ লাখ মধ্য-মধ্যবিত্তে নেমে গেছে। মধ্য-মধ্যবিত্তে থাকা ৩ কোটি ৪০ লাখ থেকে ১ কোটি ২ লাখ নিম্ন-মধ্যবিত্তে নেমেছে।’
তিনি বলেন, নিম্ন-মধ্যবিত্তে থাকা ৫ কোটি ১০ লাখ থেকে ১ কোটি ১৯ লাখ দরিদ্র হয়েছে। দরিদ্র থাকা ৩ কোটি ৪০ লাখ থেকে ২ কোটি ৫৫ লাখ হতদরিদ্র হয়েছে। সব মিলিয়ে লকডাউনের মাত্র ৬৬ দিনে ৫ কোটি ৯৫ লাখ মানুষের শ্রেণি কাঠামো পরিবর্তন হয়েছে। এ মানুষগুলো এক ধাপ নিচে নেমে গেছেন।
এই অর্থনীতিবিদ বলেন, দারিদ্র্য বিমোচন নিয়ে অতীতে যেসব কথাবর্তা হয়েছে, সেসব ভুলে যান। বাংলাদেশে ২৬ মার্চের আগের অবস্থা নেই। লকডাউনের ৬৬ দিনে ঘটনা ঘটেছে মারাত্মক। সামনে এটা আরও বাড়তে থাকবে।
তিনি বলেন, গিনি সহগ (অর্থনীতিশাস্ত্রে আয়ের বৈষম্য পরিমাপের বহুল ব্যবহৃত পরিমাপক) যদি দশমিক ৫-এর বেশি হয় সেটা মারাত্মক। একটা সহগ আছে পালমা। পালমা সহগ দেখা হয়, সর্বোচ্চ আয় যে ১০ শতাংশ আছে এবং সর্বনিম্ন আয় যে ৪০ শতাংশের আছে, এই দুইয়ের মধ্যে যে পার্থক্য। এই পার্থক্য যদি ৩ গুণ হয় তাহলে বিপজ্জনক।
‘লকডাউনের আগে আমাদের গিনি সহগ ছিল দশমিক ৪৮, এটি মে মাসের শেষে দশমিক ৬৩৫ হয়েছে। বিপদ মাপার রেশিও পালমা আমাদের ছিল ২ দশমিক ৯২, এখন ৭ দশমিক ৫৩। অতএব মহাবিপজ্জনক। বাংলাদেশ এখন উচ্চ আয় বৈষ্যমের দেশ এবং বিপজ্জনক আয় বৈষ্যমের দেশে পরিণত হয়েছে,’ বলেন আবুল বারকাত।
তিনি বলেন, আয় বৈষম্য ও সম্পদ বৈষম্য নিরসনের যত পথ পদ্ধতি আছে তার সবগুলো ২০২০-২১ অর্থবছরের বাজেটে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: