1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
রবিবার, ২৯ জুন ২০২৫, ০২:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হাবিব খান ইসমাইল বিএমডিএ’র আরও দুই কর্মকর্তা সাসপেন্ড, চেয়ারম্যানকে ভর্ৎসনা বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় ফুটবল দলকে সম্মানী দিলেন আ: কাদের উৎসব রাজশাহী টেনিস প্রিমিয়ার লীগের খেলোয়াড় বাছাই সম্পন্ন চেয়ারম্যানের ইন্ধনে প্রকৌশলীকে ফেরাতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাংশের মানববন্ধন মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্তুগাল বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক বিভাগকে ট্রাফিক সাইনবোর্ড দিলো স্কাউটস ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল এর সহযোগিতায় ও এম এ এফ-এর আয়োজনে ইফতার মাহফিল  সোনালী ব্যাংক পিএলসি জিয়া পরিষদের উদ্যোগে ইফতার বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে ইসলামিক অলিম্পিয়াডের বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ

রায়গঞ্জে মুক্তার হাঁসের খামার অল্প পুজিতে বেশি লাভ

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০২০
  • ৪৫০ জন পড়েছেন

এম আবদুল্লাহ সরকার- রায়গঞ্জ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধিঃখাকি ক্যাম্পবেল জাতীয় হাঁস পালন করে সফলতা অর্জন করেছে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ পৌরসভা মুক্তা সরকার।
তার হাঁসের খামারে এখন ৭শ হাঁস রয়েছে। এর মধ্য প্রায় ৫শ হাঁস প্রতিদিন ডিম দেওয়া শুরু করেছে। একটানা তিন মাস এভাবে ডিম দেওয়ার পরে ১৫ দিন ডিম দেওয়া বন্ধ করে হাঁসগুলো। প্রতিদিন হাঁসগুলো খাল-বিল ও নদীতে খাদ্য খাওয়ার পরও খমারে তাদের আলাদা খাদ্য খাওয়াতে হয়। এতে হাঁস প্রতি মাসিক ৬ টাকা খরচ হয়। তবে বর্ষা মৌসুম ব্যতিরেকে এই খরচ তিনগুন হয় বলে জানান মুক্তা সরকার।

খাকি ক্যাম্পবেল জাতের হাঁস বাংলাদেশে বর্তমানে ডিম উৎপাদনের উদ্দেশ্যে হাঁস পালন ক্ষেত্রে বেশ জনপ্রিয়।
ইংল্যান্ডের এই সংকর জাতটির হাঁসের রং খাকি বলে এর নাম খাকি ক্যাম্পবেল। ক্যাম্পবেল নামক এক মহিলা ১৯০১ সালে ইংল্যান্ডের বিভিন্ন জাতের হাঁসের মধ্যে সংকরায়ন ঘটিয়ে এ জাত সৃষ্টি করেন। তাই এই জেতের উৎপত্তিস্থল হলো ইংল্যান্ড।

খাকি ক্যাম্পল জাতীয় হাঁসের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো এদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এবং এরা প্রায় একটানা দুই থেকে তিন বছর ডিম দিতে সক্ষম।
পালকের রং খাকি, মাথা এবং ঘাড় ব্রোঞ্জ রঙের, পা ও পায়ের পাতার রং হাঁসার হলুদ, হাঁসীর কালো। ঠোটের রং হাঁসা নীলাভ, হাঁসী কালো।
ডিম-এর উদ্দেশ্যে এ জাতের হাঁস পালন করা হলেও ডিম পাড়ার পর স্ত্রী হাঁস এবং হাঁসাকে মাংস হিসেবে ব্যবহার করা যায়।
এ হাঁসের মাংসও মুরগির মতোই পুষ্টিকর।
এই হাঁস কেবল খাবার ও গলা ডোবানোর জন্য প্রয়োজনীয় পানি পেলেই সহজ ও স্বাভাবিকভাবে বেঁচে থাকতে পারে। তাই পুকুর বা অন্যান্য জলাশয় ছাড়াই এ হাঁস পালন সম্ভব।
খাকি ক্যাম্পবেল জাতের হাঁস বেশ কষ্টসহিষ্ণু।
এ জাতীয় হাস বছরে গড়ে প্রায় ২৫০- ৩০০টি পর্যন্ত ডিম দেয়।
ডিমের রং সাদা এবং আকারও অপেক্ষাকৃত বড়।

মুক্তা সরকার বলেন, বাজারে ডিমের চাহিদা বেশি হলে ডিম থেকে আয় হয় বেশি তবে চাহিদা কম হলেও কোন লোকসান হয় না। শতকরা ৭ শ টাকা দরে ডিম বিক্রি হয়।

মুক্তা সরকার আরও জানান, প্রতিটি হাসের ক্রশ মূল্য প্রায় ৪ শ টাকা। ৭ শ হাসের মূল্য প্রায় ৩ লক্ষ টাকা।
হাস পালন বাবদ মাসিক খরচ প্রায় ৩০ হাজার টাকা। আর ডিম বিক্রি বাবদ আয় প্রায় ১ লক্ষ টাকা।
এর মাঝে রোগ বালাই হলে কিছু হাঁস মারাও যায় বলে জানান তিনি।

মুক্তা সরকারের হাস পালনে অনেকেই উৎসাহী হয়ে এ কাজে পুজি বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হয়ে উঠছে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page