1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীবাঁধে ২ লাখ টাকার অবৈধ জাল জব্দ ও ধ্বংস আগামী প্রজন্মকে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে হবে – ফজলুতুন নেসা ঠাকুরগাঁওয়ে ডাকাত দলের হামলায় আহত ৩, লুট সাড়ে চার লাখ ও স্বর্ণ পর্তুগালে বিএনপির প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে আলোচনা সভা ও কেক কর্তন ডিবি পুলিশের হাতে গ্রেফতার ৫ ডাকাত সহ মালামাল ক্রয়কারী ঠাকুরগাঁওয়ে বীজ কিনে প্রতারিত হওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের  মানববন্ধন ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লীতে গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেপ্তার ২ ঠাকুরগাঁওয়ে জিংক ধানের সম্প্রসারণে নীতি নির্ধারণ ও প্রকল্প অংশীদারগণের মতামত সভা ঠাকুরগাঁওয়ে জিংক গম ও জিংক ধান শীর্ষক স্কুল সেনসিটাইজেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত শান্তিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ও উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

নাগরপুর হানাদার মুক্ত দিবস আজ

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বুধবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৪০৩ জন পড়েছেন
btrhdr

নাগরপুর (টাঙ্গাইল )প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের নাগরপুর হানাদার মুক্ত দিবস আজ। ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর বাংলার সূর্য সন্তানরা পাকিস্থানী বাহিনীর কবল থেকে নাগরপুর উপজেলাকে মুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করে। এদিন জয় বাংলা স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো উপজেলা। নাগরপুরের মানুষ মুক্তির স্বাদ পায়।
যুদ্ধকালীন সময়ে টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতার খবর দেশের সীমানা পেরিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিলো।

করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারনে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন সীমিত কর্মসূচী গ্রহণ করেছে।
স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনে মুক্তিবাহিনীর বাইরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পৃথক বাহিনী গড়ে উঠে। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের কাদেরিয়া বাহিনী ও বাতেন বাহিনী অন্যতম। কাদেরিয়া বাহিনীর বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কাহিনী সে সময় দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে। কাদেরিয়া বাহিনী ও বাতেন বাহিনী যুদ্ধের শুরু থেকে টাঙ্গাইলসহ দেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় যুদ্ধে অংশ নেয়। সারাদেশের মতো হানাদারদের দ্বারা ক্ষত-বিক্ষত টাঙ্গাইলের সর্বদক্ষিণে ধলেশ্বরী নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন নাগরপুরকে শত্রুমুক্ত করতে কাদেরিয়া বাহিনী ও বাতেন বাহিনী বেশ কয়েকবার আক্রমণ করলেও চূড়ান্ত সফলতা পেতে সময় লাগে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

১৯৭১ সালের ২৯ নভেম্বর উপজেলার কেদারপুরে প্রায় চার হাজার মুক্তিযোদ্ধা নাগরপুর থানা আক্রমণের জন্য সমবেত হয়। খবর পেয়ে হানাদার বাহিনী দুইটি যুদ্ধ বিমান নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের উপর আক্রমণ করে তাদের এ পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দেয়। পিছু হটে মুক্তিবাহিনী। পুনরায় শক্তি সঞ্চয় করে নাগরপুর থানা দখলে নিতে মরিয়া হয়ে উঠে।

অবশেষে আজকের এই দিনে কাদেরিয়া বাহিনীর কোম্পানী কমান্ডার হুমায়ুন বাঙ্গাল, রবিউল আলম, সাইদুর রহমান, সবুর খান ও বাতেন বাহিনীর কয়েকটি কোম্পানীর যৌথ আক্রমণে পাক হানাদারদের বেশ কয়েকটি ট্যাংক ধ্বংস করে। এ যুদ্ধে বেশ কয়েকজন নিহত ও আহত পাক সেনা নিয়ে হানাদার বাহিনী নাগরপুর ছেড়ে পালিয়ে যায়। নাগরপুর থানা স্থায়ীভাবে হানাদার মুক্ত হয়। সেদিন নাগরপুরবাসী ৯ মাসের দুঃখ বেদনা মুহূর্তেই ভূলে সমস্বরে জয় বাংলা- জয় বঙ্গবন্ধু ধ্বনিতে আকাশ বাতাস মুখরিত করে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page