1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৩:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম
পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হাবিব খান ইসমাইল বিএমডিএ’র আরও দুই কর্মকর্তা সাসপেন্ড, চেয়ারম্যানকে ভর্ৎসনা বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় ফুটবল দলকে সম্মানী দিলেন আ: কাদের উৎসব রাজশাহী টেনিস প্রিমিয়ার লীগের খেলোয়াড় বাছাই সম্পন্ন চেয়ারম্যানের ইন্ধনে প্রকৌশলীকে ফেরাতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাংশের মানববন্ধন মহান স্বাধীনতা দিবসে পর্তুগাল বিএনপির উদ্যোগে আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রাফিক বিভাগকে ট্রাফিক সাইনবোর্ড দিলো স্কাউটস ডেমোক্রেসি ইন্টারন্যাশনাল এর সহযোগিতায় ও এম এ এফ-এর আয়োজনে ইফতার মাহফিল  সোনালী ব্যাংক পিএলসি জিয়া পরিষদের উদ্যোগে ইফতার বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে ইসলামিক অলিম্পিয়াডের বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ

বেনাপোল রোজাদার ঠকিয়ে তরমুজ কেজিতে বিক্রি -যা মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বুধবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২১
  • ৪৬৯ জন পড়েছেন

মো:সেলিম রেজা তাজ,ব্যুরো চীফঃ- যশোরের বেনাপোলে মাহে রমজান ও তাপদাহকে কাজে লাগিয়ে তরমুজ ব্যবসায়ীরা ক্রেতাদের সঙ্গে প্রতারণা করে কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করছে। ৪০ থেকে ৪৫ টাকা দরে তারা প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি করছেন। ফলে একটি তরমুজ কিনতে গুণতে হচ্ছে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। যা সাধারণ মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে।

অসাধু ব্যবসায়ীদের এমন আচরণের প্রতিবাদে বেনাপোলের সংবাদকর্মীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিষয়টি তুলে ধরেছেন। প্রতিটি ব্যবসায়ীকে সংবাদকর্মীরা বলেছেন তরমুজ কেজি দরে বিক্রি না করে পিস হিসাবে বিক্রি করুন। কিন্তু অসাধু ব্যবসায়ীরা কোন কথা না শুনে অসহায় মানুষদের সঙ্গে প্রতরণা চালিয়ে যাচ্ছে। এর আগে দেশের বিভিন্ন স্থানে কেজি দরে তরমুজ বিক্রি করায় বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে অভিযান চালিয়ে জরিমানা করে প্রশাসন।

স্থানীয় সংবাদকর্মীরা ফেসবুক লাইভে অসাধু ব্যবসায়ীকে বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানায়। পাশাপাশি শার্শা উপজেলা সহকারী ভূমি রাসনা শারমিন মিখিকে এবিষটি জানিয়েছেন তারা।

মঙ্গলবার (২৭ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বেনাপোল বাজারের ফুটপাতে অবস্থিত সকল তরমুজের দোকান ঘুরে এর সত্যতা পাওয়া যায়। ওই বাজারে ১০-১২টি তরমুজের দোকান রয়েছে।

বাজার থেকে তরমুজ ক্রেতা মো. জাহিদ হাসান বলেন, কেজি দরে একটা মাঝারি ধরণের তরমুজ ৩০০/৩৫০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। অথচ পিস অনুযায়ী এটা ৫০/৬০ টাকার বেশি হওয়ার কথা নয়। সিন্ডিকেট করে তরমুজরে বাজার এমন করা হচ্ছে বলেও তার অভিযোগ।

এদিকে তরমুজ ব্যবসায়ীরা জানায়, আমরা আরও কম দামে তরমুজ বিক্রি করছি। আমাদের যে দামে তরমুজ কেনা সেই দামও উঠছে না। যারা তরমুজ কিনতে আসছে তাদের সাথে আমাদের প্রতিনিয়ত কথা কাটাকাটি হচ্ছে।

শার্শা উপজেলা সহকারী ভূমি রাসনা শারমিন মিথি জানান, এ বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখে প্রয়োজনে বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হবে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page