1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শনিবার, ১৬ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে জিংক ধানের সম্প্রসারণে নীতি নির্ধারণ ও প্রকল্প অংশীদারগণের মতামত সভা ঠাকুরগাঁওয়ে জিংক গম ও জিংক ধান শীর্ষক স্কুল সেনসিটাইজেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত শান্তিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ও উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ঠাকুরগাঁওয়ের বসভাঙ্গা বসন্তপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে স্কুল সেনসিটাইজেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে স্কুল সেনসিটাইজেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত  মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ফাউন্ডেশন মানুষের পাশে ঠাকুরগাঁওয়ে সেনা-পুলিশের যৌথ অভিযানে ক্যাসিনো ডিলার মাদকসহ ৬ জনকে আটক ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী অভিযানে ৫৯ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার অর্থ-বাণিজ্য রূপালী ইন্স্যুরেন্সে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল,ক্লিনিক ও ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ

রাতের অন্ধকারে “আলোকবর্তিকা” আলো হয়ে দাঁড়ালো ২৫০ অসহায় পরিবারের পাশে

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : রবিবার, ৫ এপ্রিল, ২০২০
  • ৮৯৫ জন পড়েছেন

এম এ হান্নান শাহজাদপুর (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি : বিশ্বব্যাপী করোনা ভাইরাসের আতঙ্কে বিভিন্ন দেশে জরুরী অবস্থা জারী করা হয়েছে। বাংলাদেশেও করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ করতে সরকার গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে দুস্থ্য ও নিম্ন আয়ের মানুষেরা পগেছে চরম দূর্ভোগে। এমনই এক বিপর্যস্ত সময়ে বিদ্যালয় ভিত্তিক শিক্ষা মূলক সংগঠন “আলোকবর্তিকা” ত্রাণ সামগ্রী দিয়ে আশার আলো জাগালো ২৫০ পরিবারের মাঝে। চাউল, ডাউল,লবন, আটা, আলু ও সাবান নিজ হাতে পৌঁছে দেন এসব পরিবারের মাঝে। শাহজাদপুর সরকারি মডেল পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় এর শিক্ষার্থীদের সংগঠন “আলোকবর্তিকা”। সংগঠনের প্রতিষ্ঠাতা বিদ্যালয়ের শিক্ষক সুমনা আক্তার শিমু উদ্যোগী হয়ে নিজের মাসিক বেতনের বেশিরভাগ অংশ দিয়ে, আলোকবর্তিকা’র সদস্যদের ক্ষুদে হাতের সহযোগিতা নিয়ে এবং কিছু উদার মানুষের সহযোগিতায় আড়াই শত অসহায় পরিবারের মাঝে রাতের আধাঁরে পৌঁছে দিলেন অন্তত পাঁচ দিনের খাবার। সংগঠনের সদস্যদের হাতেও তিনি ত্রান পৌঁছে দিয়ে আসেন যেন সদস্যরা নিজের হাতে আশেপাশের অসহায় মানুষকে দান করতে পারে। দরিদ্র শিক্ষার্থীদের বাড়িতেও তিনি সাহায্য পৌঁছে দেন।
এমন মহৎ উদ্যোগের বিষয়ে আলোকবর্তিকার উদ্যোক্তা এবং বিদ্যালয়ের শিক্ষক সুমনা আক্তার শিমু বলেন- “আমার বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের লেখা-পড়ার পাশাপাশি নৈতিক চরিত্র গঠন, মানবিক মূল্যবোধ, সামাজিক দায়িত্ববোধ সম্বন্ধে জ্ঞান দান করতেই শুরু করেছিলাম আলোকবর্তিকা। আজ দেশের এই ক্রান্তিকালে দেশ ও মানুষের পাশে দাড়ানোর শিক্ষা, “সেবাই পরম ধর্ম” এই জ্ঞান দান করতে আমরা বেরিয়েছি বিদ্যালয়ের গন্ডি পেড়িয়ে।”
একই সাথে তিনি সরকারের পাশাপাশি সমাজের সামর্থ্যবান ও বিত্তশালীদের নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াতে অনুরোধ করেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, মানবিক মূল্যবোধ নিয়ে বেড়ে ওঠা এই শিক্ষার্থীরা পরিশুদ্ধ মানুষ হয়ে আগামীর বাংলাদেশ গড়ায় সততা ও নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করবে। আজকের মতো আগামীতেও সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়াবে সারাজীবন।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page