1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৫:০৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঈশ্বরদীতে নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে ডিবিকেএসপি চ্যাম্পিয়ন ভূল্লীতে চেয়ারম্যান প্রার্থী মোশারুলের ‘মটর সাইকেল’ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ভূল্লীতে চেয়ারম্যান প্রার্থী তুষারের ‘ঘোড়া’ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন চতুর্থ দিনেও ঢাকার জনগণের মাঝে হাবিব হাসান ভূল্লীতে বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে মহান মে দিবস পালিত পথচারী ও রিক্সা শ্রমিক মাঝে দুই এলাকায় পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ বৃষ্টির আশায় ঠাকুরগাঁওয়ে ব্যাঙের বিয়ে দ্বিতীয় দিন ও ঢাকার জনগণের পাশে হাবিব হাসান বালিয়া ইউপি উপ-নির্বাচনে সদস্য পদে এনামুল বিজয়ী

শ্রমিক সংকটে হুমকিতে হাওরের আড়াই লক্ষ মেট্রিক টন ধান

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : শনিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২০
  • ৭০২ জন পড়েছেন

মামুন কৌশিক, নেত্রকোণা প্রতিনিধি :নেত্রকোণার হাওর অঞ্চলসহ নিম্নাঅঞ্চলের দ্রুত পাকা বোরো ধান কেটে আনতে কৃষকদের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।২০ এপ্রিলের মধ্যে প্রবল বৃষ্টিপাত ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে বোরো ধানের ক্ষতি হতে পারে এমন আশঙ্কায় কৃষকদের দ্রুত ধান কাটার নির্দেশ দিয়েছেন জেলা প্রশাসন,জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড ও জেলা কৃষি বিভাগ।জেলা প্রশাসনের জরুরি বার্তায় বলা হয় যে,আগামী ১৭ এপ্রিল থেকে ২০ এপ্রিলের মধ্যে নেত্রকোণা এবং এর উজানে প্রবল বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে বলে আবহাওয়া অফিস থেকে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।অতি বৃষ্টির ফলে পাহাড় থেকে নেমে আসা পানির জন্য নিম্নাঅঞ্চাল সহ নদ- নদী সহ হাওরে পানি বৃদ্ধি পাবে।উক্ত পরিস্থিতিতে চাষিদের মধ্যে সচেতনতা মূলক প্রচার করা প্রয়োজন।জেলা পাউবো ও জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস মর্মে জানা গেছে যে,এ বছর নেত্রকোণার দশ উপজেলায় ১ লক্ষ ৮৪ হাজার ৮৭০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হয়েছে।এর মধ্যে হাওর অঞ্চলে প্রায় ৪০ হেক্টর জমিতে পাকা বোরো ধান রয়েছে।জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত ধান কেটে বাড়িতে আনার জন্য কৃষকদের প্রতি আহ্বান করা হয়েছে।কিন্তুু হঠাৎ করে আসা করোনা দূর্যোগ এখন কৃষকদের চরম উৎকন্ঠার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।করোনা সংকটের কারণে ধান কাটার শ্রমিক পাওয়া যাচ্ছেনা।এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক মঈনউল ইসলাম বলেন যে,এ পরিস্থিতিতে আধুনিক পদ্ধতিতে ধান কাটা এবং মাড়াইয়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে।কৃষি বিভাগের ব্যাবস্থাপনায় জেলায় নতুন পুরাতন সহ প্রায় ১২৪ টি হারভেস্টার মেশিন দিয়ে ধান কাটা চলছে। এছাড়া হাওরে প্রায় ছয় শহস্রাধিক শ্রমিক নিয়োজিত রয়েছেন।এই স্রমিকদের সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে কাজ করার আহ্বান করা হয়েছে।এই সব শ্রমিকদের হাওর এলাকার সকল শিক্ষাপ্রতিষ্টান বন্ধ থাকায় সেখানে তাদের থাকা খাওয়ার ব্যাবস্থা করা হয়েছে।তিনি আরো জানান যে, যে ভাবে ধান কাটা হচ্ছে এক সপ্তাহের মধ্যে হাওরের সকল ধান কাটা হয়ে যাবে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: