1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
শনিবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৩৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
রাজশাহীতে গোরস্থানের ১৩ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আওয়ামী লীগ মানেই উন্নয়ন- যুবলীগ নেতা জুয়েল বরেন্দ্র প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও অভিষেক অনুষ্ঠিত সরের হাট এতিমখানায় ৩ বছরে রহিমার জীবনের লোমহর্ষক গল্প রাজশাহীতে আজকের দর্পণ’র ৯ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত  বিএসটিআই’র মোবাইল কোর্টের অভিযানে ৩২ হাজার টাকা জরিমানা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে নারীর ক্ষমতায়ন হয়েছে- মাজহারুল সুজন বিএসটিআই’র অভিযানে জরিমানা ও অবৈধ খাদ্য সরঞ্জাম ধ্বংস বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহাবুব জামান ভুলুর মৃত্যু বার্ষিকী পালিত ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লী থানায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

কমলগঞ্জে রাতের আঁধারে মধ্যবিত্ত পরিবারে পাশে ‘মুকিত’

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : সোমবার, ২০ এপ্রিল, ২০২০
  • ৫০৪ জন পড়েছেন

সালাহ্‌উদ্দিন শুভ, মৌলভীবাজার প্রতিনিধি:
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ৯টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌরসভার নিম্ন আয়ের মানুষদের সবাই সাহায্য করলেও বর্তমানে অসহায় হয়ে পড়েছে মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো। এই পরিবারগুলো কখনো কারো কাছে হাত পেতে সাহায্য চাইতে না পারায় অভাবে দিন পার করছেন। কষ্টে দিন পার করলেও লজ্জায় সাহায্য চাইতে পারছেনা অনেক পরিবার। আর কষ্টে থাকা এই মধ্যবিত্ত পরিবারের মাঝে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে কমলগঞ্জে আব্দুল মুকিত। নীরবে মধ্যবিত্ত পরিবারের ঘরের দরজার সামনে রাতের আঁধারে খাদ্য সামগ্রী রেখে আসছেন।
নোভেল করোনাভাইরাস মোকাবেলায় গৃহবন্দি হয়ে থাকা সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষদের সাহায্যের পাশাপাশি এবার সমাজের মধ্যবিত্ত পরিবারের মাঝে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে কমলগঞ্জের এই আব্দুল মুকিত। তিনি উপজেলার প্রতিটা এলাকায় ঘুরে খোঁজ নিয়ে কর্মহীন হয়ে পরা মধ্যবিত্ত পরিবারের ঘরের দরজার সামনে খাদ্য সামগ্রী রেখে আসছেন।
এ বিষয়ে আব্দুল মুকিত জানান, করোনাভাইরাসের প্রাতুর্ভাবের ফলে বর্তমান সময়ে সমাজের নিম্ন আয়ের মানুষের পাশাপাশি মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো অসহায়ভাবে দিন পার করছে। কেননা উপজেলার সমস্ত ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো কারো কাছে হাত পেতে সাহায্য চাইতে পারছে না। ফলে এই মধ্যবিত্ত অসহায় পরিবারগুলোর জন্য রাতের আঁধারে তাদের ঘরের দরজার সামনে খাবার রেখে চলে আসছেন।
এ সময় আব্দুল মুকিত আরো বলেন, এই পরিবারগুলো পরিস্থিতির শিকার। তারা যেন কোন লজ্জার মাঝে না পড়েন সে জন্য রাতের আঁধারে এই পরিবারগুলোর দরজার সামনে খাবার রেখে চলে আসা।
তিনি আরো বলেন, এই পর্যন্ত আমি ৬ শত পরিবারের মধ্যে খাবার পৌছে দিতে পেরেছি।আমি চাই সমাজের বৃত্তবানরা যেন এই সময়ে সবার পাশে এসে দাড়ায়।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: