1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ১২:৪৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে জিংক ধানের সম্প্রসারণে নীতি নির্ধারণ ও প্রকল্প অংশীদারগণের মতামত সভা ঠাকুরগাঁওয়ে জিংক গম ও জিংক ধান শীর্ষক স্কুল সেনসিটাইজেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত শান্তিগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ প্রাপ্ত ও উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ঠাকুরগাঁওয়ের বসভাঙ্গা বসন্তপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ে স্কুল সেনসিটাইজেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে স্কুল সেনসিটাইজেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত  মোস্তফা গোলাম কুদ্দুস ফাউন্ডেশন মানুষের পাশে ঠাকুরগাঁওয়ে সেনা-পুলিশের যৌথ অভিযানে ক্যাসিনো ডিলার মাদকসহ ৬ জনকে আটক ঠাকুরগাঁওয়ে মাদকবিরোধী অভিযানে ৫৯ পিস ইয়াবাসহ এক মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার অর্থ-বাণিজ্য রূপালী ইন্স্যুরেন্সে ১০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ অনুমোদন ঠাকুরগাঁওয়ে হাসপাতাল,ক্লিনিক ও ফার্মেসিতে লিফলেট বিতরণ

ঋণ করে সংসার চালাচ্ছেন কুদ্দুস বয়াতি

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০
  • ৬৮৫ জন পড়েছেন

বিনোদন প্রতিবেদকঃ

দেশের জনপ্রিয় লোকসঙ্গীত শিল্পী কুদ্দুস বয়াতি। প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ কর্তৃক নির্মিত বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার একটি বিজ্ঞাপনে অংশ নেয়ার মাধ্যমে পরিচিতি পান তিনি। এরপর অসংখ্য গানের মাধ্যমে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। লোকসঙ্গীতের এই মহাতারকা বর্তমানে ভালো নেই। করোনার কারণে সংকটের মধ্যে সময় পার করছেন।

রবিবার বিকেলে মুঠোফোনে এই প্রতিবেদককে কুদ্দুস বয়াতি জানান, ঋণ করে তার সংসার চালাতে হচ্ছে। করুণ এই সময়ে কেউ তার খোঁজও নেইনি।

দুঃখের সুরে তিনি বলেন, ‘খুব অসুবিধার মধ্যে আছি। ঋণ করে সংসার চালাতে হচ্ছে। আজকে ২০০ টাকা ছিল। ঐটা দিয়ে বাজার করেছি। কালকে কীভাবে বাজার করবো জানি না। আবার হয়তো কারও কাছ থেকে চাইতে হবে। এভাবে আর কয়দিন চলতে পারবো জানি না।’

২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র অনুদান পেয়েছিলেন কুদ্দুস বয়াতি। তিনি বলেন, ‘তিন মাস পর পর সাড়ে ১৭ হাজার টাকা পাই। করোনার আগে সেই টাকা তুলেছি। এখন টাকা শেষ, তাই ধার করতে হচ্ছে ।’

এছাড়া, গত বছর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন কুদ্দুস বয়াতি। ফুসফুসে সমস্যা ছিল তার । পরবর্তীতিতে উন্নত চিকিৎসা নিতে তাকে ভারত যেতে হয়। চিকিৎসায় অনেক টাকা খরচও হয় উল্লেখ করে কুদ্দুস বয়াতি বলেন, ‘চিকিৎসার জন্য অনেকের কাছে ধার করেছি। শোধও করেছি। আল্লাহর রহমতে এখন মোটামোটি সুস্থ। সবকিছু ভালো চলছিল। কিন্তু করোনার কারণে আবার ঝামেলার মধ্যে পড়ে গেলাম।’

বর্তমানে পরিবার নিয়ে দিয়াবাড়িতে আছেন কুদ্দুস বয়াতি। তার পরিবারে ৬ জন সদস্য। তার বৃদ্ধ মাও তাদের সঙ্গে থাকেন।

উল্লেখ্য, শারীরিক অসুস্থতা কাটিয়ে প্রায় তিন বছর পর কুদ্দুস বয়াতি সর্বশেষ করোনা সচেতনতায় ‘জাইনা চলেন, মাইনা চলেন’ শিরোনামের গান করেন। গানটি মানুষকে সচেতন করতে বেশ ভূমিকা রাখছে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page