1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বৃহস্পতিবার, ০৯ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:২৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঝালকাঠি–১ আসনের বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী হাবিবুর রহমান সেলিম রেজার রাষ্ট্র সংস্কারের ৩১ দফা প্রচারে লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী প্রবাসী ঐক্য’র ১০১ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠন জাতীয় পার্টি (জাপা) চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদেরের সাথে হাবিব খান ইসমাইলের সৌজন্যে সাক্ষাৎ   নেত্রকোনা-৪ আসনে ট্রাক প্রতীকের মনোনয়ন কিনলেন ইতালি প্রবাসী খান মুহাম্মদ অপি ঠাকুরগাঁওয়ে অর্ধ-গলিত মা–মেয়ের লাশ উদ্ধার ঠাকুরগাঁওয়ে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের সম্প্রসারণে সপ্তাহব্যাপী মাইকিং প্রচারণা ঠাকুরগাঁওয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে ব্যবসায়ীকে হামলা, আহত দুই ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীতে গরুসহ সাত চোর আটক ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীতে ফুটবল খেলায় বিজয়ীদের মাঝে পুরষ্কার বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে নিউরন নার্সিং শিক্ষার্থীদের ওরিয়েন্টেশন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত

ঋণ করে সংসার চালাচ্ছেন কুদ্দুস বয়াতি

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০
  • ৭০৩ জন পড়েছেন

বিনোদন প্রতিবেদকঃ

দেশের জনপ্রিয় লোকসঙ্গীত শিল্পী কুদ্দুস বয়াতি। প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ কর্তৃক নির্মিত বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার একটি বিজ্ঞাপনে অংশ নেয়ার মাধ্যমে পরিচিতি পান তিনি। এরপর অসংখ্য গানের মাধ্যমে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। লোকসঙ্গীতের এই মহাতারকা বর্তমানে ভালো নেই। করোনার কারণে সংকটের মধ্যে সময় পার করছেন।

রবিবার বিকেলে মুঠোফোনে এই প্রতিবেদককে কুদ্দুস বয়াতি জানান, ঋণ করে তার সংসার চালাতে হচ্ছে। করুণ এই সময়ে কেউ তার খোঁজও নেইনি।

দুঃখের সুরে তিনি বলেন, ‘খুব অসুবিধার মধ্যে আছি। ঋণ করে সংসার চালাতে হচ্ছে। আজকে ২০০ টাকা ছিল। ঐটা দিয়ে বাজার করেছি। কালকে কীভাবে বাজার করবো জানি না। আবার হয়তো কারও কাছ থেকে চাইতে হবে। এভাবে আর কয়দিন চলতে পারবো জানি না।’

২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র অনুদান পেয়েছিলেন কুদ্দুস বয়াতি। তিনি বলেন, ‘তিন মাস পর পর সাড়ে ১৭ হাজার টাকা পাই। করোনার আগে সেই টাকা তুলেছি। এখন টাকা শেষ, তাই ধার করতে হচ্ছে ।’

এছাড়া, গত বছর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন কুদ্দুস বয়াতি। ফুসফুসে সমস্যা ছিল তার । পরবর্তীতিতে উন্নত চিকিৎসা নিতে তাকে ভারত যেতে হয়। চিকিৎসায় অনেক টাকা খরচও হয় উল্লেখ করে কুদ্দুস বয়াতি বলেন, ‘চিকিৎসার জন্য অনেকের কাছে ধার করেছি। শোধও করেছি। আল্লাহর রহমতে এখন মোটামোটি সুস্থ। সবকিছু ভালো চলছিল। কিন্তু করোনার কারণে আবার ঝামেলার মধ্যে পড়ে গেলাম।’

বর্তমানে পরিবার নিয়ে দিয়াবাড়িতে আছেন কুদ্দুস বয়াতি। তার পরিবারে ৬ জন সদস্য। তার বৃদ্ধ মাও তাদের সঙ্গে থাকেন।

উল্লেখ্য, শারীরিক অসুস্থতা কাটিয়ে প্রায় তিন বছর পর কুদ্দুস বয়াতি সর্বশেষ করোনা সচেতনতায় ‘জাইনা চলেন, মাইনা চলেন’ শিরোনামের গান করেন। গানটি মানুষকে সচেতন করতে বেশ ভূমিকা রাখছে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page