বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সাবেক সভাপতি স্থপতি মো. আলমগীর জলিলের নেতৃত্বে আসছেন তারা।
আলমগীর জলিল জানান, আটকে পড়া ১৬০ জনের মধ্যে ৬৫-৭০ ভাগই শিক্ষার্থী। বাংলাদেশ হাইকমিশনের সহায়তায় আমরা দেশে ফিরতে পারছি।
তিনি জানান, একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ফ্লাইং আওয়ারে প্রায় ৬ হাজার ইউএস ডলার ভাড়া নেয়া হয়। এছাড়া উড্ডয়ন ও অবতরণকালে বিমানবন্দরের কিছু অনুমতির প্রয়োজন হয়। সব মিলে ৪ ঘণ্টার ট্রিপে ৫০-৬০ হাজার ডলার খরচ পড়বে। আমরা এটি ভাগ করে দিচ্ছি।
কুয়ালালামপুরের বাংলাদেশ হাই কমিশন এক বার্তায় জানিয়েছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে মালয়েশিয়া সরকার কর্তৃক এমসিও (মুভমেন্ট কনট্রোল অর্ডার) জারির প্রেক্ষিতে যে সব সম্মানিত বাংলাদেশী ভাই ও বোনেরা মালয়েশিয়ায় আটকা পড়েছেন তাদের প্রথম ব্যাচের (ইতিমধ্যেই যাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে) দেশে প্রত্যাবর্তনের জন্য মালিন্দো এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইটের বিশেষ ব্যবস্থা করা হয়েছে। সম্ভাব্য যাত্রার তারিখ ১৩ মে।
এ চার্টার্ড ফ্লাইট পরিচালনায় বাংলাদেশের সঙ্গে সমন্বয় (সিএএবি অনুমোদন), মালয়েশিয়া সরকারের অনুমোদন, প্রত্যেক যাত্রীর পক্ষে দূতাবাসের সনদ ইস্যু এবং যাতায়াতের পুলিশ ক্লিয়ারেন্সসহ যাবতীয় কার্যক্রম হাইকমিশন সম্পন্ন করেছে। এ বিশেষ ফ্লাইটের যাত্রীদের টিকিট ও মেডিকেলের কাজে মো. আলমগীর জলিল (সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি) সমন্বয়কারী হিসেবে কাজ করছেন।
Leave a Reply