1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বুধবার, ২২ জানুয়ারী ২০২৫, ০১:৫১ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
কনকনে শীতে ঠাকুরগাঁওয়ে শীতবস্ত্র পেলেন দুস্থরা উদীচী মচমইল সম্মেলনে সভাপতি আফির, সম্পাদক শীতেন্দ্র রাজশাহী ক্যান্ট: পাবলিকে উদযাপিত হলো বিজ্ঞান প্রকল্প প্রদর্শনী রাজশাহীতে বেগম খালেদা জিয়া’র সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত  ভূল্লী প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে গুণীজন সম্মাননা বৈষম্যহীন রাজশাহী সংস্কৃতি পরিষদ গঠিত  ঠাকুরগাঁওয়ে ইটভাটায় অভিযান,২ লাখ টাকা জরিমানা নিজ হাতে মাঠ পরিষ্কার করলেন জেলা প্রশাসক ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ ঠাকুরগাঁওয়ে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধানের বীজ বিতরণ

বেলকুচিতে রাস্তা দেয়াকে কেন্দ্র করে দফায়-দফায় সংঘর্ষে আহত-৩ সবুজ সরকার স্টাফ রিপোর্টারঃ সিরাজগঞ্জের বেলকুচি পৌর এলাকার চালা কলেজ পাড়ায় এলাকায় রাস্তার উপর পৈটা দেয়াকে কেন্দ্র করে দফায়-দফায় সংঘর্ষে ৩ জন আহত হয়েছে। রবিবার (১৭ মে) দুপুরে কলেজ পাড়ার রেজাউল গং ও আব্দুল ওয়াহাব মন্ডল গং এর মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে শুক্রবার (১৫ মে) দুপুরে একই ঘটনায় ওয়াহাবের উপর হামলা চালায় রেজাউল ও তার লোকজন। এসময় আব্দুল ওয়াহাব মন্ডল গুরতর আহত হন। এরই জের ধরে রবিবার দুপুরে ওয়াহাব মন্ডলের ছেলে শফিকুল ইসলাম ও প্রতিবেশি আফছার আলীর রেজাউলের মধ্যে পাল্টা-পাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। এসময় রেজাউল ও শফিকুল আহত হয়। আহতদের মধ্যে রেজাউল বেলকুচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আহত শফিকুল ইসলাম জানান, আমরা ঘর দেয়ার সময় রেজাউলরা অনেক গ্যান্জাম করেছে। জমি জরিপ করার পরে আমাদের জমি ওদের মধ্যে ঢুকে যায়। আমার বাবা ওটুকো জমি ওদের দিয়ে দেয়। কিন্তু আমাদের পৈটা রাস্তায় একটু যাওয়ার জন্য শুক্রবা আমার বাবা আব্দুল ওয়াহাবকে রাস্তার উপর মারধর কোরে আহত করে। এর প্রতিবাদ করলে আজকে টিউশনি করার জন্য যাচ্ছিলাম। এমন সময় রেজাউল সহ তার ভাইয়েরা আমার উপর হামলা চালায়। আমি দৌরে বাড়ীতে আসি। তারাও আসলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ হয়। অপরদিকে আহত রেজাউল করিম বেলকুচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বেডে শুয়ে জানান, আমার বাড়ির রাস্তায় পৌটা দেওয়া হয়েছে। আমি আব্দুল ওহাবকে বলতে গেলে তার সাথে কথাকাটাকাটি হয়। এর জের ধরে আজ আমাকে বেলকুচি উপজেলা গেট চালাস্থ আগমনী গেট সংলগ্নে ওহাবের ছেলে শফিকুল ইসলামসহ ৪/৫ জন হাতুরি ও লাঠি নিয়ে অর্তকিত ভাবে আমার উপর হামলা করে। বেলকুচি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম জানান, মারধরের ঘটনায় এক পক্ষ অভিযোগ দিয়েছে। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সবুজ সরকার স্টাফ রিপোর্টারঃ
  • সময় : রবিবার, ১৭ মে, ২০২০
  • ৩০৯ জন পড়েছেন

সিরাজগঞ্জের বেলকুচি পৌর এলাকার চালা কলেজ পাড়ায় এলাকায় রাস্তার উপর পৈটা দেয়াকে কেন্দ্র করে দফায়-দফায় সংঘর্ষে ৩ জন আহত হয়েছে।

রবিবার (১৭ মে) দুপুরে কলেজ পাড়ার রেজাউল গং ও আব্দুল ওয়াহাব মন্ডল গং এর মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে শুক্রবার (১৫ মে) দুপুরে একই ঘটনায় ওয়াহাবের উপর হামলা চালায় রেজাউল ও তার লোকজন। এসময় আব্দুল ওয়াহাব মন্ডল গুরতর আহত হন। এরই জের ধরে রবিবার দুপুরে ওয়াহাব মন্ডলের ছেলে শফিকুল ইসলাম ও প্রতিবেশি আফছার আলীর রেজাউলের মধ্যে পাল্টা-পাল্টি হামলার ঘটনা ঘটে। এসময় রেজাউল ও শফিকুল আহত হয়। আহতদের মধ্যে রেজাউল বেলকুচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

আহত শফিকুল ইসলাম জানান, আমরা ঘর দেয়ার সময় রেজাউলরা অনেক গ্যান্জাম করেছে। জমি জরিপ করার পরে আমাদের জমি ওদের মধ্যে ঢুকে যায়। আমার বাবা ওটুকো জমি ওদের দিয়ে দেয়। কিন্তু আমাদের পৈটা রাস্তায় একটু যাওয়ার জন্য শুক্রবা আমার বাবা আব্দুল ওয়াহাবকে রাস্তার উপর মারধর কোরে আহত করে। এর প্রতিবাদ করলে আজকে টিউশনি করার জন্য যাচ্ছিলাম। এমন সময় রেজাউল সহ তার ভাইয়েরা আমার উপর হামলা চালায়। আমি দৌরে বাড়ীতে আসি। তারাও আসলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ হয়।

অপরদিকে আহত রেজাউল করিম বেলকুচি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বেডে শুয়ে জানান, আমার বাড়ির রাস্তায় পৌটা দেওয়া হয়েছে। আমি আব্দুল ওহাবকে বলতে গেলে তার সাথে কথাকাটাকাটি হয়। এর জের ধরে আজ আমাকে বেলকুচি উপজেলা গেট চালাস্থ আগমনী গেট সংলগ্নে ওহাবের ছেলে শফিকুল ইসলামসহ ৪/৫ জন হাতুরি ও লাঠি নিয়ে অর্তকিত ভাবে আমার উপর হামলা করে।

বেলকুচি থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আনোয়ারুল ইসলাম জানান, মারধরের ঘটনায় এক পক্ষ অভিযোগ দিয়েছে। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page