1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪, ০৪:৪০ অপরাহ্ন

মির্জাপুরে পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে বাড়িঘর-পানি বন্দি হাজারো পরিবার

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বৃহস্পতিবার, ২৩ জুলাই, ২০২০
  • ২৭২ জন পড়েছেন

শামীম মিয়া,মির্জাপুর(টাঙ্গাইল)প্রতিনিধিঃটাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলায় টানা বৃষ্টি ও লৌহজং,বংশাই নদীসহ সব প্রধান নদ-নদীর পানি বিপদ সীমা অতিক্রম করাতে বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।এদিকে পানি বৃদ্ধি হওয়াও তলিয়ে যাচ্ছে বাড়ি ঘর।হাজারো পরিবার হয়ে পড়ছে পানি বন্দি।অন্য দিকে বন্যা ও নদী ভাঙন আতঙ্কে আছেন নদী পারের মানুষ।

সরজমিন ঘুরে দেখা যায়,অবিরাম ভারী বর্ষণ ও নদ-নদীর পানি বৃদ্ধির সাথে সাথে উপজেলার নতুন সব এলাকা প্লাবিত হচ্ছে।মির্জাপুর পৌর শহরের কয়েকটি ওয়ার্ড বর্তমানে পানির নিচে। এতে করে বাড়ি ঘরের সাথে রাস্তা ঘাট প্লাবিত হওয়ায় প্রধান বাজারে আসার বেশ কয়েকটি সড়ক দিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।

উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নে নদী ভাঙনের কবলে পড়েছে শতাধিক পরিবার। ইতিমধ্যে বেশ কিছু বাড়ি ঘর নদী গর্ভে বিলীন হয়ে গেছে। ইউনিয়নের প্রধান সব রাস্তা প্লাবিত হয়েছে। এতে করে দুর্ভোগে পড়েছে ওই ইউনিয়নের মানুষ।

এছাড়াও মহেড়া,ভাতগ্রাম,লতিফপুর,বহুরিয়া, আনাইতারা,বানাইল,ভাওড়া,জামুর্কী, উয়ার্শী, তরফপুর ইউনিয়নে বন্যার পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। উপজেলার ১১টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার প্রায় হাজার হাজার পরিবার বন্যার কবলে পড়ে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে এবং পানি বন্দি হয়ে পড়েছে।

এদিকে বানভাসী মানুষের জন্য বিভিন্ন সহায়তার কথা জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো.আবদুল মালেক। তিনি বলেন ইতিমধ্যে আমাদের ত্রাণ সহায়তা বন্যা কবলিত এলাকা ফতেপুর,মহেড়া,ভাতগ্রাম,তরফপুর, লতিফপুর,বহুরিয়া ইউনিয়ন ও পৌর এলাকায় ২৭ টন চাল বিতরণের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পর্যাপ্ত ত্রাণ ও শুকনা খাবার আছে উল্লেখ করে বলেন,পানিবন্দি মানুষের তালিকা করা হচ্ছে, এছাড়াও আমাদের হট লাইন নাম্বার-
০১৩০০৭৪৮২৮৭ চালু আছে।সেখানে কেউ যোগাযোগ করলে তাদের সহায়তা করা হবে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page