নিজস্ব প্রতিনিধি কয়রা খুলনাঃ পাখির কলকাকলিতে মুখরিত হয়ে উঠছে করয়ার গোবরা ও তার আশ পাশের এলাকাগুলো। এ সুযোগে আমাদী ইউনিয়ন জায়গীর মহল গ্রাম হতে কিছু ব্যক্তি গোবরার নদীতে ঝিনুক তোলার নাম করে রাতারাতি পাখি নিধন শুরু করছে তারা । পাখি শিকার করা আইনত নিষিদ্ধ হলেও এ ব্যাপারে প্রশাসন কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।বন বিভাগ সূত্র জানায়, ১৯৭৪ সালে বন্য প্রাণি রক্ষা আইন ও ২০১২ সালে বন্য প্রাণি সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইনে দণ্ডের বিধান রয়েছে।এতে বলা হয়েছে, পাখি নিধনের সর্বোচ্চ শাস্তি এক বছর জেল, এক লাখ টাকা দণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত। একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি হলে অপরাধীর দুই বছরের জেল, দুই লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ডের বিধান রয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এ আইনের কোনো প্রয়োগ হচ্ছেনা।এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, প্রতি সপ্তাহে তারা বিভিন্ন প্রজাতির পাখি এনে বিক্রি করে চলছে।
পাখি শিখারিরা হলেন জায়গীর মহল গ্রামের মো:গাউস শেখ(২৫)
পিতা:আলী হোসেন শেখ,
মো:ফারুখ সরদার(২৬)
পিতা:আফজাল সরদার সহ আরো অনেকেই
পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় পাখির গুরুত্ব অপরিসীম। তাই এ সকল পাখি রক্ষায় প্রশাসনসহ স্থানীয়দের এগিয়ে আসা জরুরি প্রয়োজন।এলাকাবাসীর দাবি তাদের আইনের আওতায় এনে শাস্তি দেয়া হোক।
Leave a Reply