1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঈশ্বরদীতে নাইট ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে ডিবিকেএসপি চ্যাম্পিয়ন ভূল্লীতে চেয়ারম্যান প্রার্থী মোশারুলের ‘মটর সাইকেল’ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত ভূল্লীতে চেয়ারম্যান প্রার্থী তুষারের ‘ঘোড়া’ প্রতীকের নির্বাচনী অফিস উদ্বোধন চতুর্থ দিনেও ঢাকার জনগণের মাঝে হাবিব হাসান ভূল্লীতে বিভিন্ন কর্মসূচীর মধ্যদিয়ে মহান মে দিবস পালিত পথচারী ও রিক্সা শ্রমিক মাঝে দুই এলাকায় পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ বৃষ্টির আশায় ঠাকুরগাঁওয়ে ব্যাঙের বিয়ে দ্বিতীয় দিন ও ঢাকার জনগণের পাশে হাবিব হাসান বালিয়া ইউপি উপ-নির্বাচনে সদস্য পদে এনামুল বিজয়ী

কানেকটিকাট স্টেট আওয়ামী লীগের জাতীয় শোক দিবস উদযাপন

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : শনিবার, ২৯ আগস্ট, ২০২০
  • ২৫৩ জন পড়েছেন

প্রতিদিনের সময় প্রতিবেদকঃ পঁচাত্তরের পনের অগাস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা ও ২১ অগাস্টে আওয়ামী লীগের সমাবেশে বোমা হামলার ঘটনা ‘একইসূত্রে গাঁথা’। ড. সিদ্দিকুর রহমান

রক্তাক্ত বিভীষিকাময় জাতির এ কলংকময় দিন ১৫ই আগস্ট, বাংলাদেশের ইতিহাসে ১৫ই আগস্ট একটি নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের ভয়াল দিন এবং যুক্তরাষ্ট্রের কানেকটিকাট স্টেট আওয়ামী লীগের উদ্যাগে ১৫ই আগষ্টে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহদাৎ বাষির্কী উদযাপন করা হয় ।
এবং ১৫ই আগষ্ট নিহত সকল শহীদদের ও ২১আগষ্ট গ্রেনেড হামলার নিহত সকল শহীদের স্মরণে ভার্চুয়াল দোয়া মাহফিল ও আলোচনা অনুষ্টিত হয় ।
অনুষ্টান শুরুতেই কোরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা কাজী কাউয়ুম সাহেবের পরিচালনায় অনুষ্টিত হয় ।
দোয়া পর এক আলোচনা সভা কানেকটিকাট স্টেট আওয়ামী লীগের সভাপতি জেহাদুল হক জেহাদ এর সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক হূমায়ুন আহমেদ চৌধুরীর পরিচালনায় অনুষ্টিত হয়।
শোক সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব ড.সিদ্দিকুর রহমান, বিশেষ অতিথি ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জনাব আব্দুস সামাদ আজাদ, বিশেষ অতিথি যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জনাব নিজাম চৌধুরী , বিশেষ অতিথি সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব মহি উদ্দিন দেওয়ান, বিশেষ অতিথি সাংগঠনিক সম্পাদক জনাব আব্দুল হাসিব মামুন , বিশেষ অতিথি প্রচার সম্পাদক হাজী এনাম, আমন্ত্রিত অতিথি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মন্জুর আলম শাহীন, আমন্ত্রিত অতিথি নিউজাসি স্টেট আওয়ামী লীগের সভাপতি জনাব আজমল আলী, আমন্ত্রিত অতিথি সাধারণ সম্পাদক শ্রী বিশ্বজিতৎ দে বাবলু , আমন্ত্রিত অতিথি জনাব আবুল কাশেম , আরও বক্তব্য রাখেন বিশেষ অতিথি কানেকটিকাট স্টেট আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা জনাব জুনেদ এ খান, জনাব নাজিম উদ্দিন, জনাব মঈনুল হক চৌধুরী হেলাল, জনাব তারেক আম্বিয়া, ডেবিড স্বপন রোজারিও, কানেকটিকাট স্টেট আওয়ামী লীগের সহসভাপতি জনাব বদরুল আহসান মাসুদ, সহসভাপতি জনাব সৈয়দ সাদেক আহমদ, সহসভাপতি আব্দুল মোমিত মামুন, সহসভাপতি আব্দুল জলিল জায়গীরদার , সহসভাপতি মোয়াজ্জেম হোসেন বাবুল, সহসভাপতি চান মাহমুদ তালুকদার, আহমেদ জিল্লু, মুক্তিযোদ্ধা এলডার মাইকেল শাহ, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আরিফুর রহমান আরিফ, হাবিবুর রহমান হাবিব, সাংগঠনিক মোহাম্মদ রহমান স্বপন, সাংগঠনিক সম্পাদক ইব্রাহীম সাঈদ, দপ্তর সম্পাদক এম এ আজিজ, আওয়ামীলীগ নেতা আনিসুর রহমান, ফ্যফোলো আওয়ামী লীগের আহবায়ক মোস্তাক আহমেদ, কানেকটিক স্টেট আওয়ামীলীগের প্রবাসী কল্যান সম্পাদক ফকির এ সিদ্দিকী, যুক্তরাষ্ট্র যুবলীগ নেতা শাহ সেলিম , আহমেদ সুয়েব, শামসুদ্দিন আহমেদ , সুহেল হাসান, রবিউল ইসলাম, পারভেজ হায়দার, শামসুজ্জামান হায়দার হোসেন প্রমুখ ।
প্রধান অতিথি ড. সিদ্দিকুর রহমান বলেন,
পঁচাত্তরের ১৫ অগাস্টে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যার ধারাবাহিকতায় জাতীর জনকের কন্যা মাননীয় নেত্রী শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করে দিতেই ২০০৪ সালের ২১ অগাস্টে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা হয়েছিল, পঁচাত্তরে দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান জাতীর জনকের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। খুনিরা সেই অসম্পূর্ণ কাজটি সম্পন্ন করার জন্য ২১ অগাস্টে আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা করে। এ হামলা হয়েছিল তৎকালীন জোট সরকারের বিএনপি জামাতের মদদে, তাদের ছত্রছায়ায়। তাদের উদ্দেশ্যে ছিল, শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতাদের নিন্চিন্ন করা ।
বিশেষ অতিথি : যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিজাম চৌধুরী বলেন-
পঁচাত্তরের ১৫ অগাস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা ও ২১ অগাস্টে আওয়ামী লীগের সমাবেশে বোমা হামলার ঘটনা ‘বিছিন্ন নয়’।
একাত্তরের সেই পরাজিত শক্তি ১৫ অগাস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর জাতীয় চার নেতাকে জেলের অভ্যন্তরে হত্যা করলো। এরপর বাংলাদেশের সংবিধান পরিবর্তন করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পরিপন্থি সাম্প্রদায়িক রাজনীতির শুরু হল।
২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে হামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার প্রত্যক্ষ মদদ ছিল এ গ্রেনেড হামলা
‘২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা ও বিএনপি জামাত জোট সরকারের রাষ্ট্রীয় মদদে জঙ্গিবাদের দ্বারাই এ হামলার সূত্রপাত ।

বিশেষ অতিথি : ভারপ্রাপ্ত সাধারন সম্পাদক আব্দুস সামাদ আজাদ বলেন –
১৬ বছর আগে ২০০৪ সালের ২১ অগাস্ট বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আওয়ামী লীগের সন্ত্রাসবিরোধী সমাবেশে গ্রেনেড হামলায় দলের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমান সহ ২৪ নেতা-কর্মী প্রাণ হারান।
প্রাণে রক্ষা পেলেও স্থায়ীভাবে শ্রবণেন্দ্রীয় ক্ষতিগ্রস্ত হয় তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেতা, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা এবং শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত নিরাপত্তাকর্মীরা মানববর্ম সৃষ্টি করে তাকে রক্ষা করে নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যান।
ক্ষমতায় থাকতে বিএনপি জঙ্গিবাদকে রাষ্ট্রীয়ভাবে তোষণ করেছে, জনগণ যখন তাদের ক্ষমতাচ্যুত করেছে তখন আজ তারা জঙ্গিবাদকে রাজনৈতিক সুরক্ষাও দিচ্ছে।

বিশেষ অতিথি : বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মন্জুর আলম শাহীন বলেন –
১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সহ
বাংলাদেশ থেকে জঙ্গিবাদ নির্মূল করতে হলে বিএনপি-জামাত জোটের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার পক্ষে মত দেন তিনি আরও বলেন, “মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জঙ্গিবাদকে নির্মূল করার যে প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন, সেটিকে যদি পরিপূর্ণভাবে সফলকাম করতে হয়…… এবং রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস যদি বন্ধ করতে হয়…….রাজনৈতিক সন্ত্রাস যদি বন্ধ করতে হয়…তবে তাদের রাজনৈতিক দৃশ্যপট থেকে বিদায় হওয়া ছাড়া বাংলাদেশ থেকে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস নির্মূল সম্ভব না।

আলোচনায় বিশেষ অতিথিবৃন্দ বলেন-
পঁচাত্তরের পনের অগাস্টে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা ও ২১ অগাস্টে আওয়ামী লীগের সমাবেশে বোমা হামলার ঘটনা ‘একইসূত্রে গাঁথা’।
নেতারা বলেন, “পনের অগাস্ট মূল কুশীলব মোশতাক-জিয়া গং । সেদিন বঙ্গবন্ধু ও পরে জাতীয় চার নেতাকে হত্যা করে তারা প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতাকেই হত্যা করতে চেয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর পরে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করার উদ্দেশ্যেই কিন্তু হত্যা করা হয়েছে।
“সেই ধারাবাহিকতায় ২১ অগাস্টে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে গ্রেনেড মেরে হত্যার অপচেষ্টা হয়েছে। সেটির অনুমোদন দিয়েছে খালেদা জিয়া আর পরিচালনা করেছে জিয়াউর রহমানের পুত্র তারেক রহমান। অর্থাৎ দুটি হত্যাকাণ্ড একইসূত্রে গাঁথা।”

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: