1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
মঙ্গলবার, ০৬ জুন ২০২৩, ১০:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
৬ নং ওয়ার্ডকে রাসিকের প্রথম স্মার্ট ডিজিটাল হিসেবে গড়বো বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশন কেন্দ্রীয় কমিটির উদ্যোগে হজযাত্রীদের বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে হজ গাইড ইতালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইকবালের জন্মদিন আজ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হিসেবে মাথা তুলে দাঁড়াবে বাংলাদেশ: হাসান ইকবাল রায়গঞ্জে ২টি মুদি দোকানে আগুন, প্রায় ২০ লক্ষ টাকার ক্ষতি ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লীতে পল্লী বিদ্যুৎতের অবহেলায় জুটমিল কর্মীর মর্মান্তিক মৃত্যু শেখ হাসিনা ম্যজিকে বদলে গেছে বাংলাদেশ, এটা আসলেই একেবারেই যথার্থ: হাসান ইকবাল ঠাকুরগাঁওয়ে জোড়পূর্বক মিলচাতাল দখলের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করলে বিএনপিকে কঠোরভাবে দমন করা হবে -রমেশ চন্দ্র সেন দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে সরকার -রমেশ চন্দ্র সেন

নাগরপুর হানাদার মুক্ত দিবস আজ

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বুধবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ২২৯ জন পড়েছেন
btrhdr

নাগরপুর (টাঙ্গাইল )প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের নাগরপুর হানাদার মুক্ত দিবস আজ। ১৯৭১ সালের ৯ ডিসেম্বর বাংলার সূর্য সন্তানরা পাকিস্থানী বাহিনীর কবল থেকে নাগরপুর উপজেলাকে মুক্ত করে স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করে। এদিন জয় বাংলা স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো উপজেলা। নাগরপুরের মানুষ মুক্তির স্বাদ পায়।
যুদ্ধকালীন সময়ে টাঙ্গাইলের মুক্তিযোদ্ধাদের সাহসিকতার খবর দেশের সীমানা পেরিয়ে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছিলো।

করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবের কারনে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য উপজেলা প্রশাসনসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন সীমিত কর্মসূচী গ্রহণ করেছে।
স্বাধীন বাংলাদেশ গঠনে মুক্তিবাহিনীর বাইরে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পৃথক বাহিনী গড়ে উঠে। এর মধ্যে টাঙ্গাইলের কাদেরিয়া বাহিনী ও বাতেন বাহিনী অন্যতম। কাদেরিয়া বাহিনীর বীরত্বপূর্ণ যুদ্ধের কাহিনী সে সময় দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে। কাদেরিয়া বাহিনী ও বাতেন বাহিনী যুদ্ধের শুরু থেকে টাঙ্গাইলসহ দেশের বিস্তীর্ণ এলাকায় যুদ্ধে অংশ নেয়। সারাদেশের মতো হানাদারদের দ্বারা ক্ষত-বিক্ষত টাঙ্গাইলের সর্বদক্ষিণে ধলেশ্বরী নদী দ্বারা বিচ্ছিন্ন নাগরপুরকে শত্রুমুক্ত করতে কাদেরিয়া বাহিনী ও বাতেন বাহিনী বেশ কয়েকবার আক্রমণ করলেও চূড়ান্ত সফলতা পেতে সময় লাগে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

১৯৭১ সালের ২৯ নভেম্বর উপজেলার কেদারপুরে প্রায় চার হাজার মুক্তিযোদ্ধা নাগরপুর থানা আক্রমণের জন্য সমবেত হয়। খবর পেয়ে হানাদার বাহিনী দুইটি যুদ্ধ বিমান নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের উপর আক্রমণ করে তাদের এ পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দেয়। পিছু হটে মুক্তিবাহিনী। পুনরায় শক্তি সঞ্চয় করে নাগরপুর থানা দখলে নিতে মরিয়া হয়ে উঠে।

অবশেষে আজকের এই দিনে কাদেরিয়া বাহিনীর কোম্পানী কমান্ডার হুমায়ুন বাঙ্গাল, রবিউল আলম, সাইদুর রহমান, সবুর খান ও বাতেন বাহিনীর কয়েকটি কোম্পানীর যৌথ আক্রমণে পাক হানাদারদের বেশ কয়েকটি ট্যাংক ধ্বংস করে। এ যুদ্ধে বেশ কয়েকজন নিহত ও আহত পাক সেনা নিয়ে হানাদার বাহিনী নাগরপুর ছেড়ে পালিয়ে যায়। নাগরপুর থানা স্থায়ীভাবে হানাদার মুক্ত হয়। সেদিন নাগরপুরবাসী ৯ মাসের দুঃখ বেদনা মুহূর্তেই ভূলে সমস্বরে জয় বাংলা- জয় বঙ্গবন্ধু ধ্বনিতে আকাশ বাতাস মুখরিত করে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা