1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
রবিবার, ২৮ মে ২০২৩, ০৭:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বিশৃঙ্খলা করার চেষ্টা করলে বিএনপিকে কঠোরভাবে দমন করা হবে -রমেশ চন্দ্র সেন দেশের ক্রীড়াঙ্গনকে এগিয়ে নিতে কাজ করছে সরকার -রমেশ চন্দ্র সেন শ্রমিকদের সকল সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করেছে আওয়ামী লীগ সরকার -রমেশ চন্দ্র সেন রাজশাহীতে নবজাতক চুরি’র ঘটনায় ঘুষ বানিজ্যের অভিযোগ  রাজশাহীতে জেল থেকে বেরিয়ে আবারও ভূমি প্রতারক তোফায়েলের অপপ্রচার শুরু  ঠাকুরগাঁওয়ে নাতনিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দাদার বিরুদ্ধে মামলা রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববির জন্মদিনে হাসান ইকবালের শুভেচ্ছা ঠাকুরগাঁও পুলিশ সুপারের উদ্যোগে বিনামূল্যে চোখের ছানি অপারেশন ক্যাম্প নাগরপুরে অভ্যন্তরীণ প্রশিক্ষণ কর্মশালা তুহিনের “মিথ্যা বক্তব্য” স্বপনের প্রতিবাদ

পুঠিয়ায় স্ত্রী হিসেবে স্বীকৃতি পেতে শশুর বাড়ীর সামনে তরুনীর অনশণ

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : বুধবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২১
  • ১৪৭ জন পড়েছেন

রাজশাহীর পুঠিয়া থানার শিবপুর বাজার এলাকায় শশুরবাড়ীর সামনে স্ত্রী হিসেবে স্বীকৃতি পেতে গ্রাম্য ডাক্তার স্বপন কুমার দাসের বাড়ীর সামনে সকাল ১০ টা থেকে অনশনে রয়েছেন পম্পা নামে  এক তরুণী । এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ( রাত সাড়ে ৯ টা) প্রশাসন বা স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা কোন হস্তক্ষেপ করেনি।

অনশন করা মেয়েটির নাম পম্পা, (২১), সে কুড়িগ্রাম জেলার রাজাহাট থানার তৈয়ব খাঁ গ্রামের মৃণাল কান্তি রায়ের মেয়ে। ছেলের নাম সজিব দাস পার্থ (২১), সে পুঠিয়া থানার হাট শিবপুর বাজার এলাকার গ্রাম্য ডাক্তার স্বপন কুমার দাসের ছেলে।

জানা যায়, পার্থ কুড়িগ্রামে পড়াশোনার সুবাদে থাকাকালীন সময়ে পম্পা’র সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। এরপর পার্থ পরিবারের সম্মতি ছাড়াই পম্পার পরিবারের সম্মতিতে পারিবারিক আয়োজনে ২০১৮ সালের ১৪ আগষ্ট বিয়ে করে। এরপর পড়াশোনা শেষ করে পার্থ রাজশাহীতে ফিরে আসে। পরে পম্পা মুঠোফোনে বারংবার পার্থকে অনুরোধ করে আমাকে নিয়ে যাও। কিন্ত পার্থ আজ না কাল বলে তিন বছর কাটিয়ে দিলে পম্পা বুধবার ভোরের বাসে রাজশাহী চলে আসে। পম্পা পার্থর বাড়ীতে পৌঁছানোর পর পার্থ পালিয়ে যায়। এর কিছুক্ষণ পর পার্থ’র মা, বোন ও কাজের মেয়ে মারধোর করে তাকে বাড়ী থেকে বের করে দেন এবং বাড়ীতে তালা দিয়ে তারাও চলে যায়। এরপর থেকে পম্পা সেখানেই অবস্থান করছে।

অনশনরত পম্পা বলেন, আমাকে মারধোর করে বের করে দিয়েছে। আমি স্ত্রীর অধিকার না পাওয়া পর্যন্ত এখান থেকে যাব না। প্রয়োজনে আত্মহত্যা করবো, তবুও এখান থেকে বাড়ী ফিরে যাব না। পুলিশ এসেছিল কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, জাহাঙ্গীর নামে একজন এসআই এসেছিল, সব শুনে সে বলে গেল স্থানীয়ভাবে মীমাংসা করে নিন।

এ ব্যপারে পার্থর পরিবার পলাতক থাকায় তাদের বক্তব্য নেয়া সম্ভব হয়নি।

পুঠিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ সোহরাওয়ার্দী বলেন,, আমি এই মুহুর্তেে খুব বিজি আছি, বিষয়টি পরে দেখবো।

এ বিষয়ে রাজশাহীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইফতে খায়ের আলমকে জানালে তিনি বলেন, আমি বিষয়টি দেখছি।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা