1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
বুধবার, ১৬ জুলাই ২০২৫, ১১:২৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে স্কুল সেনসিটাইজেসন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড মিনি ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন ঠাকুরগাঁওয়ে পুষ্টিসমৃদ্ধ জিংক ধান ও গমের প্রচারে স্কুল সেনসিটাইজেসন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে স্কুল সেনসিটাইজেসন প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত জাতীয় পার্টির (জাপা) নতুন মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারীকে জাতীয় পার্টি ফ্রান্স শাখার সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য হাবিব খান ইসমাইলের শুভেচ্ছা পবিত্র ঈদুল ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন হাবিব খান ইসমাইল বিএমডিএ’র আরও দুই কর্মকর্তা সাসপেন্ড, চেয়ারম্যানকে ভর্ৎসনা বিভাগীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়ায় ফুটবল দলকে সম্মানী দিলেন আ: কাদের উৎসব রাজশাহী টেনিস প্রিমিয়ার লীগের খেলোয়াড় বাছাই সম্পন্ন চেয়ারম্যানের ইন্ধনে প্রকৌশলীকে ফেরাতে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের একাংশের মানববন্ধন

যশোরে কামারপল্লীতে টুংটাং শব্দ,করোনার প্রভাবে ব্যস্ততা বাড়েনি কারিগরদের

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : সোমবার, ২০ জুলাই, ২০২০
  • ২৬৫ জন পড়েছেন

সোহেল রানা,যশোর প্রতিনিধিঃপবিত্র ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে যশোরে ব্যস্ততা বাড়েনি কামারপাড়া গুলোতে। হাতুড়ি পেটানো টুংটাং শব্দে এখন আর মুখর নেই কামাড়পাড়ায়।লোহা পুড়িয়ে লাল করে পিটিয়ে দিনরাত ধারালো দা,বটি, ছুরি,চাপাতি তৈরিতে কোন ব্যস্ততা নেই কারিগরদের।

এদিকে,ঈদের সময় ঘনিয়ে এলেও মহামারি করোনা ভাইরাসের কারনে তেমন বেচাকেনা না হওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছেন ব্যসায়ীরা।তবে পুরানো অস্ত্রগুলোতে চলছে শান দেওয়ার কাজ।কামারীরা বলেন,বটি বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায়। আকৃতি ও লোহা ভেদে ৩০০ থেকে ৬০০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে দা, ছুরি প্রতিটি ৫০ থেকে ৩০০ টাকা।

হাড় কোপানোর চাপাতি (স্প্রিংয়ের) কেজি প্রতি ৫০০ থেকে ৬০০ টাকায়, আর সাধারণ লোহার চাপাতি কেজি প্রতি ৪০০ থেকে ৫০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।এছাড়াও গরু জবাইয়ের ছুরি প্রতিটি ৮০০ থেকে ১০০০ টাকা এবং ধার দেওয়ার স্টিল প্রতিটি ৫০ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।পুরনো যন্ত্রপাতি শান দিতে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা পর্যন্ত নেওয়া হচ্ছে।

কামারপাড়ার কারিগর কামাল হোসেন বলেন, ৪০বছর ধরে এই পেশায় আছি। প্রতি বছরই এসময়টায় অনেক ব্যস্ত থাকি।দিন যত গড়াবে ব্যস্ততা বাড়বে।এসময় প্রতিদিন খুব সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত কাজ করি।চলবে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত।ঈদের আগের দিনে অনেক অর্ডার ফেরত দিতে হয়। কোরবানির ঈদের আগের এক সপ্তাহ দোকান ভেদে ভাল আয় হয়।ঈদের আগের রাত পর্যন্ত কাজ করে ঈদের দিন সকালে গ্রামের বাড়ি যায়।কিন্তু এখন করোনা সব থামিয়ে দিয়েছে।

এদিকে ক্রেতাদের অভিযোগ,ঈদ মৌসুমে ক্রেতা সমাগম আগের মত বেশি না হওয়ায় কামাররা ইচ্ছেমতো দাম হাঁকাচ্ছেন।অন্য সময়ের তুলনায় প্রত্যেকটা সরঞ্জামের দাম ১০০ থেকে ১৫০ টাকা বেশি নিচ্ছেন।বাজারে আসা ক্রেতা লোকমান হোসেন বলেন,এখন প্রত্যেকটা ছুরি এবং বটির দাম বেশি নিচ্ছে। ঈদ আসলেই তারা এমনটা করে।

দাম বাড়ানোর কারণ জানতে চাইলে একজন কামার বলেন,আমরা টিনমেপে কয়লা কিনি। গত বছর কয়লার টিন ৪০/৪৫ টাকা হলেও এবার ৫০/৬০ টাকা। এছাড়া গত বছরের তুলনায় এ বছর স্প্রিংয়ের দামও বেশি।করোনার কারনে এবার কুরবানি কম হবে মনে হচ্ছে।এ কারনে আমাদের কাজ, ব্যবসা বাণিজ্য সব কিছুতে ভাটা পড়েছে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page