1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimmahmudeee@gmail.com : Nasim Mahmud : Nasim Mahmud
  3. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:২৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ের ভূল্লীতে সড়ক দুর্ঘটনায় অজ্ঞাত এক বৃদ্ধের মৃত্যু ঠাকুরগাঁওয়ে নয়া দিগন্তের ২১তম বর্ষপূর্তি উদযাপন কুষ্টিয়ায় এবারের জাতীয় পর্যায়ের লালন উৎসবে গাইলেন ঠাকুরগাঁওয়ের বাউল রুমা ঠাকুরগাঁওয়ে ‘কালবেলা’ পত্রিকার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত ঠাকুরগাঁওয়ে জাকের পার্টির সাংগঠনিক জনসভা অনুষ্ঠিত ভূল্লী থানায় ৩৫ পিস ট্যাপেন্ডালসহ যুবক আটক উত্তর ইতালি বিএনপি শাখা কমিটি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান তারেক রহমানের সাক্ষাতকার বড় পর্দায় প্রদর্শন করলেন ছাত্রদল নেতা তারিক ভূল্লীতে হেযবুত তওহীদের গোলটেবিল বৈঠক: গণমাধ্যমের ভূমিকায় তওহীদভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের গুরুত্ব ইতালি যুবদলকে ঐক্যবদ্ধ ও সু সংগঠিত করতে ইতালি যুবদল লাস্পেসিয়া শাখার মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত 

ঋণ করে সংসার চালাচ্ছেন কুদ্দুস বয়াতি

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০
  • ৭২০ জন পড়েছেন

বিনোদন প্রতিবেদকঃ

দেশের জনপ্রিয় লোকসঙ্গীত শিল্পী কুদ্দুস বয়াতি। প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ কর্তৃক নির্মিত বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার একটি বিজ্ঞাপনে অংশ নেয়ার মাধ্যমে পরিচিতি পান তিনি। এরপর অসংখ্য গানের মাধ্যমে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। লোকসঙ্গীতের এই মহাতারকা বর্তমানে ভালো নেই। করোনার কারণে সংকটের মধ্যে সময় পার করছেন।

রবিবার বিকেলে মুঠোফোনে এই প্রতিবেদককে কুদ্দুস বয়াতি জানান, ঋণ করে তার সংসার চালাতে হচ্ছে। করুণ এই সময়ে কেউ তার খোঁজও নেইনি।

দুঃখের সুরে তিনি বলেন, ‘খুব অসুবিধার মধ্যে আছি। ঋণ করে সংসার চালাতে হচ্ছে। আজকে ২০০ টাকা ছিল। ঐটা দিয়ে বাজার করেছি। কালকে কীভাবে বাজার করবো জানি না। আবার হয়তো কারও কাছ থেকে চাইতে হবে। এভাবে আর কয়দিন চলতে পারবো জানি না।’

২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র অনুদান পেয়েছিলেন কুদ্দুস বয়াতি। তিনি বলেন, ‘তিন মাস পর পর সাড়ে ১৭ হাজার টাকা পাই। করোনার আগে সেই টাকা তুলেছি। এখন টাকা শেষ, তাই ধার করতে হচ্ছে ।’

এছাড়া, গত বছর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন কুদ্দুস বয়াতি। ফুসফুসে সমস্যা ছিল তার । পরবর্তীতিতে উন্নত চিকিৎসা নিতে তাকে ভারত যেতে হয়। চিকিৎসায় অনেক টাকা খরচও হয় উল্লেখ করে কুদ্দুস বয়াতি বলেন, ‘চিকিৎসার জন্য অনেকের কাছে ধার করেছি। শোধও করেছি। আল্লাহর রহমতে এখন মোটামোটি সুস্থ। সবকিছু ভালো চলছিল। কিন্তু করোনার কারণে আবার ঝামেলার মধ্যে পড়ে গেলাম।’

বর্তমানে পরিবার নিয়ে দিয়াবাড়িতে আছেন কুদ্দুস বয়াতি। তার পরিবারে ৬ জন সদস্য। তার বৃদ্ধ মাও তাদের সঙ্গে থাকেন।

উল্লেখ্য, শারীরিক অসুস্থতা কাটিয়ে প্রায় তিন বছর পর কুদ্দুস বয়াতি সর্বশেষ করোনা সচেতনতায় ‘জাইনা চলেন, মাইনা চলেন’ শিরোনামের গান করেন। গানটি মানুষকে সচেতন করতে বেশ ভূমিকা রাখছে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

You cannot copy content of this page