1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
বুধবার, ২২ মার্চ ২০২৩, ০৩:৪৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
নড়াইলের ভবানীপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রীড়া, সাংস্কৃতিক ও পুরুষ্কার বিতরনী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাস্থ্যখাতের অনেক ক্ষেত্রেই আমূল পরিবর্তন এনেছেন -রমেশ চন্দ্র সেন কালিয়ায় বিনামূল্যে আউশ ধানের বীজ ও সার বিতরণ! ভূল্লীতে সব্দলডাঙ্গা উমেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে পুরস্কার বিতরণ নড়াইলের কালিয়ায় প্রতিপক্ষের হামলায় সবজি ব্যবসায়ী বাবা-ছেলে গুরুতর আহত সব জায়গায় মেধার স্বাক্ষরতা রাখছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই বাংলা জাতির মানুষরা: হাসান ইকবাল শিশু সাংবাদিক আরিফিন মুনের গল্প ঠাকুরগাঁওয়ে মুন্সিরহাট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে পুরস্কার বিতরণ ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ভূল্লীতে কুমারপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা পুরস্কার বিতরণ ও মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান যখন যে সিওএস পদে অধিষ্ঠিত হয়, তখন তাঁর পোয়াবারো

ঋণ করে সংসার চালাচ্ছেন কুদ্দুস বয়াতি

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : রবিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২০
  • ৩৮২ জন পড়েছেন

বিনোদন প্রতিবেদকঃ

দেশের জনপ্রিয় লোকসঙ্গীত শিল্পী কুদ্দুস বয়াতি। প্রয়াত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ কর্তৃক নির্মিত বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষার একটি বিজ্ঞাপনে অংশ নেয়ার মাধ্যমে পরিচিতি পান তিনি। এরপর অসংখ্য গানের মাধ্যমে শ্রোতাদের মনে জায়গা করে নিয়েছেন। লোকসঙ্গীতের এই মহাতারকা বর্তমানে ভালো নেই। করোনার কারণে সংকটের মধ্যে সময় পার করছেন।

রবিবার বিকেলে মুঠোফোনে এই প্রতিবেদককে কুদ্দুস বয়াতি জানান, ঋণ করে তার সংসার চালাতে হচ্ছে। করুণ এই সময়ে কেউ তার খোঁজও নেইনি।

দুঃখের সুরে তিনি বলেন, ‘খুব অসুবিধার মধ্যে আছি। ঋণ করে সংসার চালাতে হচ্ছে। আজকে ২০০ টাকা ছিল। ঐটা দিয়ে বাজার করেছি। কালকে কীভাবে বাজার করবো জানি না। আবার হয়তো কারও কাছ থেকে চাইতে হবে। এভাবে আর কয়দিন চলতে পারবো জানি না।’

২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র অনুদান পেয়েছিলেন কুদ্দুস বয়াতি। তিনি বলেন, ‘তিন মাস পর পর সাড়ে ১৭ হাজার টাকা পাই। করোনার আগে সেই টাকা তুলেছি। এখন টাকা শেষ, তাই ধার করতে হচ্ছে ।’

এছাড়া, গত বছর গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন কুদ্দুস বয়াতি। ফুসফুসে সমস্যা ছিল তার । পরবর্তীতিতে উন্নত চিকিৎসা নিতে তাকে ভারত যেতে হয়। চিকিৎসায় অনেক টাকা খরচও হয় উল্লেখ করে কুদ্দুস বয়াতি বলেন, ‘চিকিৎসার জন্য অনেকের কাছে ধার করেছি। শোধও করেছি। আল্লাহর রহমতে এখন মোটামোটি সুস্থ। সবকিছু ভালো চলছিল। কিন্তু করোনার কারণে আবার ঝামেলার মধ্যে পড়ে গেলাম।’

বর্তমানে পরিবার নিয়ে দিয়াবাড়িতে আছেন কুদ্দুস বয়াতি। তার পরিবারে ৬ জন সদস্য। তার বৃদ্ধ মাও তাদের সঙ্গে থাকেন।

উল্লেখ্য, শারীরিক অসুস্থতা কাটিয়ে প্রায় তিন বছর পর কুদ্দুস বয়াতি সর্বশেষ করোনা সচেতনতায় ‘জাইনা চলেন, মাইনা চলেন’ শিরোনামের গান করেন। গানটি মানুষকে সচেতন করতে বেশ ভূমিকা রাখছে।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা