1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩, ১১:৫৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
ঠাকুরগাঁওয়ে ভূল্লী দলিল লেখক সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন ঠাকুরগাঁওয়ে নিখোঁজের ৩ দিনপরে পুকুর থেকে শিশুর লাশ উদ্ধার রাজশাহীতে যুবলীগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যানের ৮৫তম জন্মদিন পালন নৌকা মানে উন্নয়ন, দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দিন- দারা আচরণ বিধি লঙ্ঘনে শোকজ নোটিশ পেলেন ফজলে হোসেন বাদশা ও মোহাম্মদ আলী কামাল নাগরপুরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় রাজশাহী মহানগর আ’লীগের শান্তি সমাবেশ ও মিছিল দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে বাগমারার নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত ঠাকুরগাঁওয়ে ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা পেলেন আ.লীগের মনোনয়ন জেলা রির্টানিং অফিসে অভিযোগ দিলেন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা ঠাকুরগাঁওয়ে “১৯৭১ সেই সব দিন” চলচিত্র প্রদর্শনী বিষয়ে প্রেস ব্রিফিং

জেল হত্যা দিবসে জাতীয় চার নেতার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন তাজুল ইসলাম

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : সোমবার, ২ নভেম্বর, ২০২০
  • ২৭৪ জন পড়েছেন
প্রতিদিনের সময় প্রতিবেদকঃ ৩রা নভেম্বর ১৯৭৫, বাঙালি জাতির জীবনের জীবনে এক কলঙ্কময় দিন। সেদিন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে নৃশংস ও বর্বোরচিত হামলায় নিহত জাতীয় চার নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি তাজুল ইসলাম।
তাজুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, স্বাধীন বাংলাদেশের ইতিহাসে যে কয়েকদিন দিন কালো দিবস হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে ৩রা নভেম্বর, জাতীয় জেল হত্যা দিবস তার মধ্যে অন্যতম। ১৯৭৫ সালের এই দিনে বাঙালি জাতিকে নেতৃত্বশূন্য করতে, জাতির জনকের অবর্তমানে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্বদানকারী জাতীয় চার নেতাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়।
তিনি আরও বলেন, কারাগারের অভ্যন্তরে এমন বর্বোরোচিত হত্যাকাণ্ড পৃথিবীর ইতিহাসে খুবই বিরল। ১৯৭৫ সালের এই দিন ঢাকা কেন্দ্রিয় কারাগারে বাংলার চার নেতা ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের বীর সেনানী সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজ উদ্দিন আহমদ, ক্যপ্টেন মনসুর আলী ও মুহাম্মদ কামরুজ্জামানকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। একই বছরের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ তার পরিবারের সদস্যদের নৃশংসভাবে হত্যার পর জাতীয় এ চার নেতা কে কারাগারে পাঠানো হয়।
মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানে আটক করে রাখার পর যে চার নেতা বঙ্গবন্ধুর হয়ে যোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশের বিজয় ছিনিয়ে এনেছিলেন, তাদেরকে হত্যার মাধ্যমে স্বাধীন বাংলাদেশকে মেধাশুন্য, নেতৃত্বশুন্য করাই ছিলো এই হত্যাকান্ডের মূল উদ্দেশ্য। স্বাধীন বাংলাদেশ যাতে এগিয়ে যেতে না পারে, স্বাধীন বাংলাদেশ যাতে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয় সেই চক্রান্ত করে স্বাধীনতা বিরোধী চক্র। সেই ষড়যন্ত্র থেকেই নিরাপদ স্থান জেলখানার অভ্যন্তরে এই হত্যাকাণ্ড তারা সংগঠিত করে সেই চার নেতাকে মতো নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
তাজুল ইসলাম পরিশেষে বলেন, আমি সুইজারল্যান্ড আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি, জাতীয় চার নেতার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি। মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি প্রার্থনা করছি, তিনি যেনো এই বীর শহীদদের জান্নাতুল ফেরদৌস দান করেন। সেই সাথে তাদের পরিবারের প্রতি সমবেদনা ও শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: