1. admin@protidinershomoy.com : admin :
  2. nasimriyad24@gmail.com : ডেস্ক রিপোর্ট : ডেস্ক রিপোর্ট
  3. wp-configuser@config.com : James Rollner : James Rollner
শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৪৬ পূর্বাহ্ন

প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা হচ্ছেন গণমানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের শেষ ঠিকানা: হাসান ইকবাল

সংবাদ দাতার নাম
  • সময় : মঙ্গলবার, ১৫ জুন, ২০২১
  • ২৭৮ জন পড়েছেন

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

ইতালী আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাসান ইকবাল বলেন, ২০০৭ সালের ১৬ জুলাই সেনাসমর্থিত তথাকথিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গ্রেফতার করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। যারা বিভিন্নভাবে বাংলাদেশের রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার চেষ্টা করেছে তাদের একমাত্র ভয় বঙ্গবন্ধুর পরিবারকে, তাদের একমাত্র ভয় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও এরপর ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল বিএনপি-জামায়াত জোটের খালেদা জিয়া। পৃথিবীর ইতিহাসে যখনই সরকার পরিবর্তন করা হয় তখন কিন্তু সদ্য সাবেক হওয়া প্রধানমন্ত্রীকে বিভিন্ন কারণে তার ইমেজের কারণে এরেস্ট করা হয়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তার আগের বারের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তখন গ্রেফতার করা হলো। শেখ হাসিনা সাবেক-প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়া সত্ত্বেও সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসকদের দ্বারা মিথ্যা মামলায় হয়রানি ও কারা-যন্ত্রণার শিকার হয়েছিলেন। তাদের ভয় ছিল এবার ক্ষমতায় আসবে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর নেতৃত্ব দিচ্ছেন বঙ্গবন্ধুর তনয়া জননেত্রী শেখ হাসিনা। দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। আর এই দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা হচ্ছেন গণমানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের শেষ ঠিকানা। তাই বঙ্গবন্ধুকন্যা কারাগারে তা মুজিব আদর্শের লাখো-কোটি নেতাকর্মী তো বটেই, মেনে নিতে পারেনি দেশের সাধারণ জনগণও। গণমানুষের নেত্রী যখন কারাগারে, তখন এ দেশের আপামর জনগণ তার অনুপস্থিতি গভীরভাবে উপলব্ধি করেছে। তার সাব- জেলের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের উদ্বেগ, গ্রেফতারের সংবাদ শুনে দেশের বিভিন্ন স্থানে মারা যান চার জন। বিভিন্ন গণমাধ্যমের উৎকণ্ঠা আপামর জনগোষ্ঠীকে স্পর্শ করেছিল। আদালতের চৌকাঠে শেখ হাসিনা ছিলেন সাহসী ও দৃঢ়চেতা; দেশ ও মানুষের জন্য উৎকণ্ঠিত; বঙ্গবন্ধুকন্যা হিসেবে সত্য কথা উচ্চারণে বড় বেশি সপ্রতিভ ছিল শেখ হাসিনা। দেশ ও জাতির কল্যাণে নিবেদিতপ্রাণ শেখ হাসিনা জেলে থাকার কারণে তাঁর সন্তান পুতুল-জয়ের পাশে সব সময় থাকতে পারেননি। এই বেদনা তিনি তুলে ধরেছেন নিজের লেখায়। গণতান্ত্রিক অধিকার ও অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে সারাজীবন সংগ্রাম করা একজন কর্মঠ নেতার জন্যই অন্যেরা ত্যাগ করতে প্রস্তুত ছিল। আর জনগণের দাবির কারণেই ২০০৮ সালের ১১ জুন তিনি মুক্ত হন। যদি জননেত্রী শেখ হাসিনা ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেদিন মুক্তি না পেতেন তাহলে, সাহসিকতার সাথে বাঙলার মানুষের মুক্তি আন্দোলনে যোগ না দিতেন তাহলে আজকেও কিন্তু বাংলাদেশ আইয়ূব খানের মতো, এরশাদের মতো, জিয়ার মতো, খালেদা জিয়ার মতো, সেনা সমর্থিত স্বৈরাচারী সরকারের আওতাধীন কুক্ষিগত থাকতো।

সংবাদটি আপনার সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার দিন

এই ক্যাটাগরীর আরোও সংবাদ

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

বিশেষ সংখ্যা

%d bloggers like this: